নারায়ণগঞ্জে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত চার যুবকের পরিচয় নিশ্চিত করেছেন স্বজনরা। এ ঘটনায় অস্ত্র ও হত্যা আইনে দু'টি আলাদা মামলা করেছে পুলিশ।
সোমবার (২২ অক্টোবর) সকালে নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে এসে সবুজের মরদেহ শনাক্ত করেন তার বাবা খায়রুল সরদার। তার বাড়ি পাবনার আতাইকুলা ইউনিয়নের ধর্মগঞ্জ গ্রামে এবং সে বেকারির কাজ করতো। একই এলাকার বাস চালক ফারুক হোসেনের পরিচয় নিশ্চিত করে তার বাবা জামাল উদ্দিন। অপরজন জহিরুলের বাড়ি একই এলাকায় বলে নিশ্চিত করেছে তার পরিবার।
এর আগে, গতকাল রোববার (২১ অক্টোবর) মাইক্রোবাসের চালক লুৎফর রহমানের পরিচয় নিশ্চিত করেন তার স্ত্রী রেশমা বেগম। তার বাড়ি রাজধানীর রামপুরা এলাকায়। তবে, এখনো পরিচয় মিলেনি গুলিবিদ্ধ আরেক যুবকের। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে আড়াইহাজার থানায় দু'টি মামলা দায়ের করেছে। রোববার সকালে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের পাঁচরুখী এলাকা থেকে চার যুবকের গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে গুলিসহ দুটি পিস্তল, একটি মাইক্রোবাস জব্দ করা হয়।
নিহত সবুজের বাবা খায়রুল সরদার বলেন, আমাকে একজন ফোন দিয়ে বলে আপনি দ্রুত বাড়িতে চলে আসেন। আমার ছেলে ঢাকায় কাজ করতো। এখন কে মেরেছে আমি-তো জানিনা। আর চার জন একসাথে ছিল। তাদেরকে একসাথে ধরা হয়েছে
নারায়ণগঞ্জে নিহত চার যুবকের পরিচয় নিশ্চিত করল স্বজনরা
Tag: others
No comments: