Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » বেসরকারি উদ্যোগে ৪০টি জিপি সেন্টার চালু, যার নাম ডাক্তারখানা




সাধারণ মানুষের কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে বেসরকারি উদ্যোগে কাজ করছে জেনারেল প্রাকট্রিশনার্স সেন্টার বা জিপি সেন্টার। আর এর নাম দেয়া হয়েছে ডাক্তারখানা। দেশে এরই মধ্যে চালু হয়েছে এমন ৪০ টি কেন্দ্র। যেখান থেকে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা নিচ্ছেন সাধারণ মানুষ। ডাক্তারখানা পরিচালনা করছেন এমবিবিএস পাশ করা বিশেষ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত তরুণ চিকিৎসকরা। ষার্টোর্ধ্ব নুরুল ইসলাম। থাকেন রাজধানীর পেয়ারাবাগান এলাকায়। বেশ কিছুদিন ধরে ভুগছিলেন বিভিন্ন শারীরিক জটিলতায়। চিকিৎসা নিতে সাধারণ হাসপাতালে না গিয়ে এসেছেন, এই জিপি সেন্টার বা জেনারেল প্রাকটিশনার্স কেন্দ্রে। যেখান থেকে প্রশিক্ষিণপ্রাপ্ত এমবিবিএস চিকিৎসকদের কাছ থেকে পেয়েছেন স্বাস্থ্য পরামর্শ। তিনি বলেন, কি কি করতে হবে তাঁরা আমাকে লিখে দিয়েছেন এবং খুব ভাল করে বুঝিয়েও দিয়েছেন। আরেক নারী ও তার সন্তানও এসেছেন চিকিৎসা নিতে। পেয়েছেন স্বাস্থ্যসেবা। তিনি জানান, বাসার খুব কাছে, তাছাড়া ছোট বাচ্চা নিয়ে হাসপাতালে যাওয়াটা তাঁর উপর হাস্পাতালে গেলেই একগাদা টেস্ট দিয়ে দেয় তাই এখানে আসা। আর তাছাড়া যে যেই শ্রেণীর মানুষই হোক না কেন তাঁরা খুবই যত্ন নিয়ে দেখে। রাজধানীর হাতিরঝিলের কাছে, উলনের এই জিপি সেন্টারে গিয়ে দেখা গেলো রোগীদের বেশ চাপ। রোগীরা বলেন, বড় বড় হাসপাতালে থাকে লম্বা সিরিয়াল, তারমধ্যে ডাক্তারের সাথে ঠিকমত কথা বলা যায় না। এখানে এই সমস্যাগুলো নেই। দেশব্যাপী এরকম জিপি সেন্টার স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে, সোসাইটি অব জেনারেল ফিজিশিয়ানস। তারা জানালো, কীভাবে এরকম সেন্টার চালু করতে পারবেন চিকিৎসকরা। জিপি সেন্টারের উদ্যোক্তা ডা. রতীন্দ্র নাথ মন্ডল বলেন, বিএমডিসি রেজিষ্ট্রেশন পাওয়ার পরে, তাঁরা আমাদের একটা কোর্স হয় সেটা করতে হবে এবং এবং আময়াদের ফরম পূরণ করতে হবে। এছাড়া একেকটা রোগী দেখতে হবে কমপক্ষে ১৫মিনিট ধরে। কোন পরীক্ষা যদি দিতে হয় সেটা কেন দিচ্ছি সেটাও বুঝিয়ে দিতে হবে। পুরো দেশে এরকম ৪০টি জিপি সেন্টার চালু আছে। যা ডাক্তারখানা হিসেবে পরিচিত। ডাক্তারখানার ডাক্তাররা বলছেন, আমরা চাই রেফারেন্স সিস্টেম চালু করতে, তাহলে আমরা হুটহাট করে প্রয়োজন ছাড়াই বিশেষজ্ঞের কাছে ভিড় করবো না। এটা চালু করার মূল উদ্দেশ্যও লক্ষ্য হচ্ছে, সল্পমূল্যে আমরা যান সাধারণ মানুষকে সুস্থ-সুন্দর স্বাস্থ্যসেবা দিতে পারি। এসব সেন্টার থেকে ২০০ টাকার বিনিময়ে দেয়া হয় প্রাথমিক চিকিৎসা সেবা।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply