Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » যুক্তরাষ্ট্রে বিনা চিকিৎসায় ৩৭৮৫ করোনা রোগীর মৃত্যু: হেলথ ডিপার্টমেন্ট




যুক্তরাষ্ট্রে বিনা চিকিৎসায় ৩৭৮৫ করোনা রোগীর মৃত্যু: হেলথ ডিপার্টমেন্ট আমেরিকায় করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ৩ হাজার ৭৮৫ জন মানুষ বিনা চিকিৎসায় মারা গেছেন। গত ১৪ এপ্রিল এ ভয়াবহ তথ্য প্রকাশ করেছে নিউইয়র্ক সিটির হেলথ ডিপার্টমেন্ট। আমেরিকার ৫০টি স্টেটের মানুষই আজ কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত। গত কয়েক মাস ধরে করোনাভাইরাস বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তাণ্ডব চালালেও প্রায় এক মাস ধরে ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে আমেরিকায়। প্রাণঘাতী এ ভাইরাসে মহাশক্তিধর দেশ আমেরিকার জনজীবন আজ বিপর্যস্ত। এই মহামারির আঘাতে পুরো আমেরিকার মানুষ গৃহবন্দি হয়ে পড়েছে। আমেরিকায় করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৬ লাখ ৭৭ হাজার ৫৭০ জন, মারা গেছেন প্রায় ৩৪ হাজার ৬১৭ জন, অন্যদিকে ৫০টি স্টেটের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা নিউইয়র্কে। এখানে আক্রান্তের সংখ্যা ২ লাখ ২৬ হাজার ১৯৮ জনের বেশি মানুষ। প্রাণহানির সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৬ হাজার ১০৬ জন। আমেরিকায় করোনার তাণ্ডব শুরু হয় মার্চ মাসের মাঝামাঝি সময়ে। যা এখনও চলছে। তবে এপ্রিল মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে এসে পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে। যদিও এখনও লকডাউন অব্যাহত রয়েছে। নিউইয়র্কে লকডাউন চলবে আগামী ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত। নিউইয়র্কে করোনা এতটাই ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে যে, কোনও হাসপাতালেই বেড খালি ছিল না। আক্রান্ত মানুষের স্রোত নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন হোটেল বিখ্যাত সব অডিটোরিয়াম স্টেডিয়াম, এমন কি জাহাজকেও হাসপাতালে পরিণত করা হয়েছে। পরিস্থতি মোকাবিলায় বিভিন্ন স্টেট থেকে ডাক্তার, নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মী আনতে হয়েছে। সর্বোপরি সেনাবাহিনী চিকিৎসক দল মাঠে নামাতে হয়েছে। এতো মানুষ আক্রান্ত হয়েছে যে, অনেকেরই হাসপাতালে জায়গা হয়নি। সেই সাথে অভাব ছিল বিভিন্ন মেডিকেল সরাঞ্জামের। এ সময় সবচেয়ে বেশি এবং অমানবিক কষ্ট স্বীকার করতে হয়েছে ডাক্তার, নার্স, পুলিশ, এ্যাম্বুলেন্স কর্মী, ফায়ার সার্ভিসের লোকজনের। তারা এখনও মানবেতর জীবনযাপন করছেন। নিউইয়র্ক সাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে পুরো আমেরিকায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত প্রায় ৪ হাজার মানুষ বিনা চিকিৎসায় মারা গেছে। এদের মধ্যে অনেকেই নিজের বাসায়, কেউবা নার্সিং হোমে, আবার কেউবা হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply