Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » করোনার প্রভাবে অধিকাংশ খেলোয়াড় মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন




চলমান করোনা পরিস্থিতিতে অধিকাংশ খেলোয়াড়ই মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন বলে মন্তব্য করেছেন পেশাদার ফুটবলারদের সংগঠন ফিফপ্রো'র প্রধান মেডিকেল অফিসার ভিনসেন্ট গোতেবার্গ। তার মতে আইসোলেশনে থেকে ফুটবলারদের মাঝে উদ্বিগ্নতা বাড়ছে। গোতেবার্গ আরো বলেন, সম্ভব হলে খেলা শুরু করা যেতে পারে তবে ভ্যাকসিন আবিষ্কার না হওয়া পর্যন্ত ফুটবলারদের নিয়মিত পরীক্ষা করাতে হবে। করোনার থাবায় প্রতিনিয়ত বড় হচ্ছে মৃত্যুর মিছিল। সংখ্যাটা এখন দুই লাখ ছোঁয়ার অপেক্ষায়। তবে প্রাণঘাতী এই ভাইরাসটি পুরো পৃথিবীব্যাপি মানসিক ভাবে যত মানুষকে সংক্রমিত করেছে তার সংখ্যা অগুনিত। যার প্রভাব থেকে বাদ পড়েননি বিশ্বের নামী-দামি ফুটবলারও। ইতালিতে করোনা আউটব্রেক শুরু হবার পর পরই আইসোলেশনে যান ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। বসে থাকেননি লিওনেল মেসিও। তালিকায় আছে বেনজেমা, মানে, পগবা, সালাহ, ফিরমিনো সহ বড় ছোট অনেক নাম। এই সময়ে অনেকে পরিবারের সঙ্গে সময় কাটালেও, একা থাকছেন এমন সংখ্যাটাও নেহায়েত কম নয়। সবচেয়ে বড় মানসিক বিপর্যয়টা ঘটছে তাদের মাঝেই। ফিফপ্রো প্রধান মেডিকেল অফিসার ভিনসেন্ট গোতেবার্গ বলেন, আমরা ফুটবলারদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে খুব একটা চিন্তিত নই। কিন্তু বড় ক্ষতিটা হচ্ছে এখানেই। কোভিড নাইনটিনের কারনে যারা আইসোলেশনে আছে তারা একটা মানসিক অস্থিরতার মধ্যে আছে। মাঠে খেলা নেই যার ফলে তাদের মাঝে উদ্বেগ বাড়চ্ছে। তাছাড়া ভয় ও আতঙ্কের বিষয়টা তো আছেই। সব মিলিয়ে মানসিক ভাবে তারা ভীষণ ভাবে বিপর্যস্ত। করোনা পারিজত হবে মানব সভ্যতার কাছে। আবারো স্বাভাবিক গতি পাবে পৃথিবী। এমন প্রত্যাশাটা এখন সবার। তাই বলে সেই অপেক্ষায় তো আর মাসের পর মাস বসে থাকা যায় না। আর তাই ফুটবলটাও মাঠে ফেরানোর চিন্তায় নীতি নির্ধারকরা। তবে পর্যাপ্ত টেস্টিং সুবিধা নিশ্চিত না করে এমন সিদ্ধান্ত নেয়াটা হতে পারে আত্মঘাতী বলে মত বিশেষজ্ঞের। ভিনসেন্ট গোতেবার্গ বলেন, সবাই উদগ্রিব হয়ে আছে খেলা শুরু করার জন্য। আমিও চাই খেলা শুরু হোক। তবে নিরাপত্তাটা সবার আগে। যতদিন পর্যন্ত করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন আবিষ্কার না হচ্ছে ততদিন পর্যন্ত আমরা কেউই নিরাপদ না। যে বিষয়টা অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে। তাই খেলা শুরু হলে পর্যাপ্ত টেস্টের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। সেটা ফুটবলার থেকে শুরু করে সংশ্লিষ্ট সবার। লকডাউনের মাঝে ফুটবলারদের ফিটনেস ঠিক রাখতে নানা ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে ক্লাবগুলো। একইসঙ্গে তাদের মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করতে কার্যকরী পদক্ষেপ নেয়ারও আহ্বান জানিয়েছে পেশাদার ফুটবলারদের সংগঠন ফিফপ্রো।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply