Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » ত্রাণ চুরির দায়ে আরো এক ইউপি চেয়ারম্যান ও ৩ সদস্য বরখাস্ত




ত্রাণ নিয়ে অনিয়মের অভিযোগে আরো একজন ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান ও তিনজন ইউপি সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়। স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে আজ বুধবার এ-সংক্রান্ত পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এ নিয়ে মোট ৩৯ জনপ্রতিনিধিকে বরখাস্ত করা হলো। তাঁদের মধ্যে ১৬ ইউপি চেয়ারম্যান, ২২ ইউপি সদস্য ও একজন জেলা পরিষদ সদস্য। আজ সাময়িক বরখাস্ত ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হলেন কক্সবাজার জেলার পেকুয়া উপজেলার টৈটং ইউপির জাহেদুল ইসলাম চৌধুরী। সাময়িক বরখাস্ত ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্যরা হলেন নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলার চর-আড়ালিয়া ইউপির ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মো. বাচ্চু মিয়া, কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার নন্দলালপুর ইউপির ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মো. শরিফুল ইসলাম এবং দৌলতপুর উপজেলার দৌলতপুর ইউপির ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মো. হাবিবুর রহমান। প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, কক্সবাজার জেলার টৈটং ইউপি চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম চৌধুরী সরকারি ত্রাণের চাল আত্মসাতের অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন এবং কক্সবাজার জেলা প্রশাসক আইন অনুযায়ী তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করেছেন। পৃথক প্রজ্ঞাপনে আরো উল্লেখ করা হয়, নরসিংদী জেলার চর-আড়ালিয়ার ইউপি সদস্য মো. বাচ্চু মিয়া করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য বরাদ্দ সরকারি খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির চাল কালোবাজারে বিক্রির অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়ে জেলহাজতে রয়েছেন। নরসিংদীর জেলা প্রশাসক আইন অনুযায়ী তাঁকে অপসারণের সুপারিশ করেছেন। এ ছাড়া কুষ্টিয়া জেলার নন্দলালপুর ইউপির সদস্য মো. শরিফুল ইসলাম করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষের জন্য বরাদ্দ সরকারি ত্রাণ লুটের অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছেন এবং দৌলতপুর ইউপির সদস্য মো. হাবিবুর রহমান সরকারি ত্রাণ ভুয়া মাস্টাররোলে বিতরণ দেখিয়ে আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে বিধায় কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক আইন অনুযায়ী তাঁদের স্বীয় পদ হতে অপসারণের সুপারিশ করেছেন। এসব চেয়ারম্যান ও সদস্যের অপরাধমূলক কার্যক্রমের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁদের দ্বারা ইউনিয়ন পরিষদের ক্ষমতা প্রয়োগ প্রশাসনিক দৃষ্টিকোণে সমীচীন নয় বলে সরকার মনে করে। কাজেই স্থানীয় সরকার (ইউনিয়ন পরিষদ) আইন ২০০৯-এর ৩৪(১) ধারা অনুযায়ী তাঁদের স্বীয় পদ হতে সাময়িক বরখাস্ত করা হলো। একই সময় পৃথক কারণ দর্শানো নোটিশে কেন তাঁদের চূড়ান্তভাবে পদ থেকে অপসারণ করা হবে না, তার জবাব পত্রপ্রাপ্তির ১০ কার্যদিবসের মধ্যে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে স্থানীয় সরকার বিভাগে প্রেরণের অনুরোধ করা হয়।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply