ইতালিতে ক্রমেই উন্নতি হচ্ছে সামগ্রিক করোনাভাইরাস পরিস্থিতি। করোনা সংক্রমণ নিয়ে গবেষণা অব্যাহত রেখেছে দেশটির বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। দেশটির গবেষকরা জানিয়েছেন, মশার মাধ্যমে করোনা ছড়ায় না। এদিকে ইতালির বিমানবন্দরগুলোতে যাত্রীরা এখন থেকে আর ওভার হেড লাগেজ ব্যবহার করতে পারবেন না বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
স্বাভাবিক হচ্ছে ইতালি। এতে খুশি দেশটির সাধারণ বাসিন্দারা। তবে এর সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়ছে শিশুদের ওপর। বন্দি জীবন থেকে বাইরে খেলাধুলা করতে পেরে উচ্ছ্বাসিত তারা। এদের মধ্যে আছে কয়েক হাজার বাংলাদেশি শিশুও।
ইতালিতে বসবাসরত বাংলাদেশি শিশুরা জানায়, লকডাউনের কারণে এতো দিন ঘরে আটকা রয়েছি। এখন বাইরে বের হতে পেরে খুব ভালো লাগছে।
করোনা সংক্রমণরোধে নতুন নীতিমালা প্রণয়ন করেছে ইতালির বেসামরিক বিমান সংস্থা ও এয়ারপোর্ট এভিয়েশন। এতে বলা হয়েছে, এখন থেকে যাত্রীরা কোন হ্যান্ডলাগেজ বহন করতে পারবেন না। স্বাস্থ্য ঝুঁকি কমাতে বিমানের আসনের মাথার উপরে হ্যান্ড লাগেজ রাখার বক্সগুলো খালি রাখতে হবে। পাসপোর্টসহ প্রয়োজনীয় জিনিস, ছোট ব্যাগ ও নারীদের পার্স সিটের নীচে বা সামনে রাখতে হবে। যাত্রীদের প্রতি ৩-৪ ঘণ্টা পরপর পরিবর্তন করতে হবে মাস্ক।
এদিকে করোনার সম্ভাব্য সংক্রমণের মাধ্যম নির্ধারণ করতে গবেষণা করছে ইতালির কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। এরমধ্যে যৌথভাবে দুটি প্রতিষ্ঠান তাদের প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। যেখানে বলা হয়েছে, মশার মাধ্যমে করোনাভাইরাস সংক্রমিত হতে পারে না।
No comments: