Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » চলমান করোনা সঙ্কটেও সেপ্টেম্বর মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ২১৫ কোটি ১০ লাখ ডলার




প্রবাসী আয়ে ইতিবাচক ধারা অব্যাহত রয়েছে। সদ্য সমাপ্ত সেপ্টেম্বর মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ২১৫ কোটি ১০ লাখ ডলার। একক মাস হিসেবে যা দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আহরণ। এর আগে সর্বোচ্চ রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছিল চলতি বছরের জুলাইয়ে। ওই মাসে প্রবাসী বাংলাদেশিদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ ছিল ২৫৯ কোটি ৯৫ লাখ ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। তথ্য অনুযায়ী, অর্থবছরের তৃতীয় মাস সেপ্টেম্বরে ২১৫ কোটি ১০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ১৮ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে (প্রতি ডলার ৮৪ টাকা ধরে), যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৬৪ কোটি ৪০ লাখ ডলার বা ৪৫ দশমিক ৬৩ শতাংশ বেশি। গত বছরের সেপ্টেম্বরে ১৪৭ কোটি ৬৯ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকেই রেমিট্যান্স প্রবাহ ইতিবাচক। এই অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) রেমিট্যান্স এসেছে ৬৭১ কোটি ৩০ লাখ ডলার। গত অর্থবছরের একই সময় রেমিট্যান্স এসেছিল ৪৫২ কোটি ডলার। সেই হিসাবে চলতি অর্থবছরের প্রথম ৩ মাসে প্রবাসী আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৪৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ। বৈধ পথে রেমিট্যান্স আহরণ বাড়াতে সরকার নানা উদ্যোগ নিয়েছে। এর ধারাবাহিকতায় গত অর্থবছর রেমিট্যান্সের ওপর সরকার ২ শতাংশ নগদ প্রণোদনা ঘোষণা করে। এরপর থেকেই বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়তে থাকে। চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরেও রেমিট্যান্সে ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা অব্যাহত রাখা হয়েছে। একারণেই বৈধ চ্যানেলে রেমিট্যান্সপ্রবাহ বাড়ছে বলে মনে করেন ব্যাংক খাত সংশ্লিষ্টরা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রবাসীরা মোট ১ হাজার ৮২০ কোটি ৪৯ লাখ ডলার সমপরিমাণ অর্থ দেশে পাঠিয়েছেন। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ১ লাখ ৫৪ হাজার ৭৪২ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে)। এর আগে কোনো অর্থবছরে এত অর্থ দেশে আসেনি। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দেশে রেমিট্যান্স আহরণে রেকর্ড হয়। ওই সময় প্রবাসীরা ১ হাজার ৬৪২ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন। সেই হিসাবে আগের অর্থবছরের তুলনায় সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে রেমিট্যান্স বেড়েছে ১৭৮ কোটি ৫৩ লাখ ডলার বা ১৫ হাজার কোটি টাকা।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply