Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » সুতি কাপড় রফতানিতে বিশ্বে দ্বিতীয় বাংলাদেশ




সস্তা আর সুতি কাপড়ের পোশাক রফতানি করেই বাংলাদেশ বিশ্ববাজারে এখনো দ্বিতীয় অবস্থানে। কিন্তু বাজারে দ্রুত চাহিদা বাড়তে থাকা সিনথেটিক বা কৃত্রিম সুতার পোশাকে পিছিয়ে এ দেশের উদ্যোক্তারা। তারা বলছেন, এ ধরনের কারখানায় তুলনামূলক বড় বিনিয়োগের ঝুঁকি মোকাবিলায় দরকার সরকারের বিশেষ নীতি সহায়তা। অর্থনীতিবিদরা প্রণোদনা কাঠামো পরিবর্তনের পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের পরামর্শ দিয়েছেন। দেশের রফতানি আয় এবং কর্মসংস্থানে বহু বছর ধরে নেতৃত্ব দিচ্ছে পোশাক শিল্প খাত। তবে এ খাতে পণ্য বৈচিত্র্য বাড়েনি আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদা অনুযায়ী। রফতানির সিংহভাগ জুড়েই সুতি কাপড়ের টি শার্ট, শার্ট, ট্রাউজার। যদিও টেকসই ও ফ্যাশনেবল হিসেবে বিশ্ববাজারে বাড়ছে পলিয়েস্টারের মতো কৃত্রিম সুতার পোশাকের চাহিদা। জিএফএক্স-আন্তর্জাতিক বাজার গবেষণা সংস্থার তথ্য বলছে, গত দশ বছরে তুলার সুতার চাহিদা কমেছে। কৃত্রিম সুতার পোশাকের বিশ্ববাজারের আকার প্রায় ১৫ হাজার কোটি ডলারের। যেখানে বাংলাদেশের দখল মাত্র ২ শতাংশের মতো। যদিও সামগ্রিকভাবে পোশাকে বাংলাদেশ ৬.৮ শতাংশ শেয়ার নিয়ে বিশ্বে দ্বিতীয়। উদ্যোক্তারা বলছেন, উচ্চ মূল্যের পোশাক রফতানি বাড়াতে নিতে হবে সমন্বিত পদক্ষেপ। বিজিএমইএর সাবেক সহসভাপতি শহীদুল্লাহ আজিম বলেন, আমাদের অভ্যাস হয়ে গেছে কমদামে পোশাক তৈরি করার। এর থেকে কটনের একটা টি-শার্ট তৈরি করা হয় তাহলে বেশি অর্থ পাওয়া যায়। নিট পোশাকের প্রায় ৮৫ শতাংশ এবং ওভেন পোশাকের ৩৫ শতাংশ সুতা ও কাপড় স্থানীয় কারখানাগুলো সরবরাহ করলেও উৎপাদিত সুতা ও কাপড়ের মাত্র ১৫ থেকে ২০ শতাংশ সিনথেটিক বা কৃত্রিম। তাই এ ধরনের পোশাক রফতানি বাড়াতে স্থানীয় কাঁচামাল ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা বৃদ্ধির চ্যালেঞ্জকে তুলে ধরছেন অর্থনীতিবদরা। ড. খোন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, যেহেতু আমরা বিশেষায়িত পণ্য উৎপাদনের দিকে যাচ্ছি। এর জন্য ২ শতাংশ হারে ক্যাশ ইন্সিটিভ দেয়া যায় তাহলে বিনিয়োকারীরা আকৃষ্ট হবেন। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে শুল্ক সুবিধা হারালে বিশ্ববাজারে যে বাড়তি প্রতিযোগিতায় পড়বে বাংলাদেশের পোশাক খাত, তা মোকাবিলায় উচ্চমূল্য সংযোজন করা যায় এমন পোশাক উৎপাদনে গুরুত্ব দিচ্ছেন অর্থনীতিবিদরা।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply