Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » দেশের জেলা-উপজেলা-গ্রামাঞ্চলে করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতি ভয়াবহ---বিশেষজ্ঞরা




‘জেলা-উপজেলা-গ্রামাঞ্চলে’ করোনা পরিস্থিতি ভয়াবহ দেশের জেলা-উপজেলা-গ্রামাঞ্চলে করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। একদিনে সাড়ে আট হাজারের বেশি সংক্রমণ আর ১৫৩ জনের মৃত্যুর তথ্য থেকেই স্পষ্ট-সবাই যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি না মানলে পরিস্থিতি আরও মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে।

, গ্রামাঞ্চলে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে। আক্রান্তদের কোয়ারেন্টাইন ও আইসোলেশনের পাশাপাশি ভ্যাকসিন গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। প্রয়োজনে প্রণোদনার আওতায় আনতে হবে। বি চলমান পরিস্থিতে রোগী বাড়তে থাকলে শঙ্কার কথা জানিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, ‘আমাদের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে’। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম (এমআইএস) জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা বিভাগের রাজবাড়িতে সর্বোচ্চ শনাক্ত হয়েছেন ৬৬ দশমিক ১৫ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৩৯৩ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ২৬০ জন। মারা গেছেন তিনজন। ফরিদপুরে শনাক্ত হয়েছেন ৪২ দশমিক ১৯ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ২৮২ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ১১৯ জন। মারা গেছেন পাঁচজন। টাঙ্গাইলে শনাক্ত হয়েছেন ৪০ দশমিক ৫৪ শতাংশ । নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৪৮১ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ১৯৫ জন। মারা গেছেন পাঁচজন। ময়মনসিংহ বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় শেরপুরে শনাক্ত হয়েছেন ৩২ দশমিক ০৩ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ২৫৬ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ৮২ জন। মারা গেছেন দু’জন।ময়মনসিংহ সদরে শনাক্ত হয়েছেন ২৫ দশমিক ৬৬ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৭১৭ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ১৮৪ জন। মারা গেছেন তিনজন। গত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম বিভাগের চট্টগ্রাম সদরে সর্বোচ্চ শনাক্ত হয়েছেন ৩৩ দশমিক ৮৮ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে এক হাজার ৮৯ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ৩৬৯ জন। মারা গেছেন ছয়জন। কুমিল্লাতে শনাক্ত হয়েছেন ৩০ দশমিক ৫৮ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৪৬১ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ১৪১ জন। মারা গেছেন তিনজন। রাজশাহী বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় বগুড়ায় সর্বোচ্চ শনাক্ত হয়েছেন ৩২ দশমিক ৩৩ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৬০০ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ১৯৪ জন। মারা গেছেন চারজন। রাজশাহী সদরে শনাক্ত হয়েছেন ৩২ দশমিক ২৫ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৮৩৪ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ২৬৯ জন। মারা গেছেন দু’জন। নাটোরে শনাক্ত হয়েছেন ২৮ দশমিক ৫২ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৬১৭ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ১৭৬ জন। এ অঞ্চলে গত ২৪ ঘণ্টায় কেউ মারা যান নি। পাবনায় শনাক্ত হয়েছেন ২০ দশমিক ৩০ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৭২৪ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ১৪৭ জন। মারা গেছেন তিনজন। গত ২৪ ঘণ্টায় রংপুর বিভাগে ঠাকুরগাঁওতে সর্বোচ্চ শনাক্ত হয়েছেন ৪৬ দশমিক ১৫ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ২৮৬ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ১৩২ জন। মারা গেছেন ছয়জন। দিনাজপুরে শনাক্ত হয়েছেন ৪১ দশমিক ৪৭ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ২৫৮ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ১০৭ জন। মারা গেছেন চারজন। গাইবান্ধায় শনাক্ত হয়েছেন ৩৬ দশমিক ৭৭ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ১৫৫ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ৫৭ জন। মারা গেছেন একজন। দেশে করোনায় সংক্রমণের হার আজ ২৮.৯৯ শতাংশ। খুলনা বিভাগের নড়াইলে গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ শনাক্ত হয়েছেন ৪২ দশমিক ৩০ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ২৮৬ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ১২১ জন। মারা গেছেন দু’জন। যশোরে শনাক্ত হয়েছেন ৩৮ দশমিক ০৮শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৫১২ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ১৯৫ জন। মারা গেছেন পাঁচজন। খুলনায় শনাক্ত হয়েছেন ৩৪ দশমিক ৪০ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৪৩৬ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ১৫০ জন। মারা গেছেন ১০ জন। কুষ্টিয়াতে শনাক্ত হয়েছেন ৩১ দশমিক ৫২ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৬০৯ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ১৯২ জন। মারা গেছেন ১২ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় বরিশাল বিভাগে পিরোজপুরে সর্বোচ্চ শনাক্ত হয়েছেন ৪৮ দশমিক ৫২ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ১৬৯ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ৮২ জন। মারা গেছেন একজন। বরিশাল সদরে শনাক্ত হয়েছেন ৪৬ দশমিক ৩৬ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ২৬১ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ১২১ জন। মারা গেছেন একজন। সিলেট বিভাগের গত ২৪ ঘণ্টায় মৌলভীবাজারে সর্বোচ্চ শনাক্ত হয়েছেন ৪৭ দশমিক ৭২ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৪৪ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ২১ জন। সুনামগঞ্জে শনাক্ত হয়েছেন ৪১ দশমিক ৪৬ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৪১ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ১৭ জন। হবিগঞ্জে শনাক্ত হয়েছেন ৩৭ দশমিক ৯৩ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৫৮ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ২২ জন। এই তিন জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় কেউ মারা যাননি। সিলেট সদরে শনাক্ত হয়েছেন ৩৫ দশমিক ৩৬ শতাংশ। নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ৪৭৫ জনের, শনাক্ত হয়েছেন ১৬৮ জন। মারা গেছেন দু’জন। ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট কী পরিস্থিতি অবনতির কারণ? বেশ কিছুদিন ধরেই দেশের সীমান্তবর্তী বিভিন্ন জেলায় করোনা পরিস্থিতির অবনতি ঘটছে। শুরুতে রাজশাহী ও খুলনা বিভাগের বেশ কয়েকটি জেলায় করোনা ভয়াবহ রূপ নিয়ে বর্তমানে প্রতিটি বিভাগের প্রায় প্রতিটি জেলাতে ছড়িয়েছে। সেখান থেকে সংক্রমণ ধীরে ধীরে উপজেলা ও গ্রামাঞ্চলে পৌঁছে গেছে। জানতে চাইলে জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের (নিপসম) করোনা ল্যাবের ভাইরোলজিস্ট ডা. মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন চ্যানেল আই অনলাইনকে বলেন, ‘‘এই সময়টাকে তৃতীয় ঢেউ বলা হচ্ছে, অন্যান্য ঢেউয়ের থেকে এটা একটু ভিন্নতা আছে। আগের ঢেউগুলোর কেন্দ্র রাজধানী ঢাকা ছিল। এখান থেকে জনমানুষ ঈদ, পুজো, সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশ নিতে গিয়ে নিজ জেলা, গ্রামে করোনা ছড়িয়েছে। আর তৃতীয় ঢেউ বাইরের দেশ থেকে এসে সীমান্তবর্তী জেলায় বেশি ছড়িয়েছে।’’ বর্তমান জীবনযাপন পদ্ধতি এবং সামাজিক পরিস্থিতি সংক্রমণ বাড়াতে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে। ‘‘তৃতীয় ঢেউয়ে ঢাকার চাইতে বাইরের জেলা উপজেলা পর্যায়ে সংক্রমণ অনেক বেশি। বিশেষ করে সীমান্তবর্তী এলাকা জেলাগুলো করোনার প্রকোপ বেশি। যেহেতু সংক্রমিত রোগীদের জিনোম সিকুয়েন্সিং খুব একটা করা হয় না, তাই আনুমানিক বলাই যায় ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের প্রভাব খুব বেশি। এছাড়াও আমাদের যে রিজিওন্যাল ভ্যারিয়েন্ট (আঞ্চলিক ধরণ) রয়েছে যা কিনা মানুষের যাতায়ত, জনসমাগম, স্বাস্থ্যবিধি না মানায় আরও বেশি ছড়িয়েছে। এই সাবটাইপগুলো ডেল্টা, ডেল্টা প্লাসসহ আমাদের রিজিওন্যাল ভারিয়েন্টে সামনে আসলে হয় দুর্বল হয় কিংবা শক্তিশালী হয়।’’ করোনা মিডেল এ্যাড ডা. মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন ডা. মোহাম্মদ জামাল উদ্দিন বলেন, ‘‘এই দুর্বল ও শক্তিশালী সাবটাইপগুলো মূলত দুই ধরনের। এক মৃত্যুহার ও অসুস্থতা বেশি; দুই দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার ক্ষমতা বেশি। উদাহরণ সরূপ বলা যায়, ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের সাবটাইপগুলি প্রচুর পরিমাণ মানুষকে সংক্রমিত করতে পারে। প্রমাণ, বর্তমানে যারা ভ্যাকসিনেটেড (টিকা গ্রহণ করা) তাদের মধ্যে যদি ১০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা যায় তাহলে কমপক্ষে সাতজনের ফলাফল করোনা পজেটিভ আসবে। এরমাধ্যমে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ও তার সাবটাইপগুলো ভ্যাকসিনেটেড (টিকা গ্রহণ করা) মানুষদের মৃত্যুর মুখোমুখি কম করলেও তাদের আক্রান্ত করার ক্ষমতা ভালোভাবেই রয়েছে এবং করে চলেছে।’’ এমন অবস্থায় দায়ীকে? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা স্বাস্থবিধি সঠিকভাবে মানছি না। এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় ভ্রমণ করছি এর মাধ্যমে ডেল্টার সাবটাইপগুলো শক্তিশালী হয়েছে। এছাড়াও সীমান্তবর্তী জেলা ও গ্রামে ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট প্রচুর ছড়িয়েছে।’ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, স্বাস্থ্য বিধি মেনে না চলার কারণে সংক্রমণ এ যাবতকালে সবচেয়ে বেশি হয়েছে। শুরতে সবচেয়ে বেশি সংক্রমিত হয়েছে বড় জেলাগুলো। পরে ধীরে ধীরে সংক্রমণ ছোট জেলায় ছড়িয়ে পড়ে। বর্তমানে সেটা পরিবর্তন হতে হতে প্রায় সব জেলা উপজেলা গ্রাম পর্যায়ে ছড়িয়ে গেছে। স্বাস্থ্যবিধি মানার বিকল্প নেই সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ও সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. মোশতাক হোসেন চ্যানেল আই অনলাইনকে বলেন, ‘প্রথম ঢেউয়ের সময় তিন মাসে যে পরিমাণ সংক্রমণ বেড়েছে, এবার মাত্র তিন সপ্তাহে সেই সংক্রমণের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে।’ ডা. মোশতাক হোসেন ‘‘যেসব জেলায় সংক্রমণ বাড়তি দেখা যাচ্ছে সেগুলো পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যাবে যে, এসব অঞ্চলে সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান অনেক বেশি পরিমাণে এবং অবাধে হয়েছে।’’ তিনি বলেন, যেসব এলাকায় দ্রুত সংক্রমণ ছড়াবে সেখানে কোয়ারেন্টাইন ও আইসোলেশন নিশ্চিতসহ অধিক হারে নমুনা পরীক্ষা করাতে হবে। ওই এলাকাগুলোর সাথে যাতায়াত-চলাচল সীমিত করতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মানার বিকল্প নেই জানিয়ে এই রোগতত্ত্ববিদ বলেন, ‘আমাদের সুনির্দিষ্ট জায়গা চিহ্নিত করে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। সেখানে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। পাশাপাশি ভ্যাকসিন দিতে হবে। ঝুঁকিপূর্ণ মানুষদের যতো আমরা ভ্যাকসিন দিতে পারবো মৃত্যুর হার ততো কমিয়ে আনা সম্ভব হবে।’ বিধিনিষেধ আরও বাড়াতে হবে আরোপিত বিধিনিষেধ আরও সাত থেকে ১০ দিন বাড়ানো তাগিদ দিয়েছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. লেলিন চৌধুরী। ডা. লেলিন চৌধুরী তিনি চ্যানেল আই অনলাইনকে বলেন, ‘‘করোনাপ্রবণ অঞ্চলগুলোকে লকডাউনের আওতায় এনে একটা টেস্টেড অভিযান পরিচালনা করতে হবে। যারা শনাক্ত হবেন, তাদের কোয়ারেন্টাইন ও আইসোলেশনসহ চিকিৎসা নিশ্চিত করতে হবে। বর্তমানে যে কঠোর বিধিনিষেধ চলছে তা সাত থেকে ১০ দিন বাড়িয়ে সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে। এবং লকডাউন শেষে ধাপে ধাপে কিছু বিধিনিষেধ তৈরি করতে হবে।’’ ভ্যাকসিন হচ্ছে চূড়ান্ত সমাধান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘‘করোনা প্রতিরোধের জন্য প্রথম ঢাল হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি মানা, মাস্ক পরা, চূড়ান্ত সমাধান হচ্ছে ভ্যাকসিন। তাই দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে ভ্যাকসিন দেওয়ার পরিকল্পনা বাস্তবায়নে অগ্রসর হতে হবে।’’ ভ্যাকসিন গ্রহণ করলেই প্রণোদনা কোভিড-১৯–বিষয়ক জাতীয় সমন্বয় কমিটির উপদেষ্টা ও ইউজিসি অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ মনে করেন, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ভ্যাকসিন দিলে প্রণোদনা দেওয়া হবে এমন উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে। তিনি চ্যানেল আই অনলাইনকে বলেন, ‘‘প্রত্যেকটা জনগণ বিশেষ করে প্রান্তিক পর্যায়ে গ্রাম-গঞ্জে, ইউনিয়নে সবাই যেন ভ্যাকসিনের আওতায় আসতে পারে সে বিষয়ে সরকারের পদক্ষেপ নেয়া জরুরী। ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা দিয়েছেন দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে ভ্যাকসিনের আওতায় আনা হবে এবং বিনামূল্যে ভ্যাকসিন দেওয়া হবে।’’ ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ ‘‘তবে গ্রামগঞ্জে ভ্যাকসিন নিয়ে নানান কথা প্রচলিত আছে, এসব থেকে তাদের বের করে আনতে প্রচার প্রচারণা ও গণমাধ্যমের ভূমিকা রাখতে হবে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে ভ্যাকসিন দিলে প্রণোদনা দেওয়া হবে এমন উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এ প্রণোদনা চালু হয়েছে।’’ করোনা মহামারির পরিস্থিতি বর্ণনা করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম বলেন, বছরের ২৫তম সপ্তাহের তুলনায় ২৬তম সপ্তাহে রোগী বেড়েছে ৫১ শতাংশ। একই সময়ে মৃত্যু বেড়েছে ৪৬ শতাংশ। তিনি বলেন, বর্তমানে অক্সিজেনের উৎপাদন ও সরবরাহে কোনো সংকট নেই। তবে রোগীর সংখ্যা বেড়ে গেলে সেটা চ্যালেঞ্জ হতে পারে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply