Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » ভারতের বিমান বাহিনী হাসপাতালে নারীকে টু-ফিঙ্গার পরীক্ষা!




ভারতের বিমান বাহিনীর হাসপাতালে নিষিদ্ধ টু-ফিঙ্গার পরীক্ষার শিকার হওয়ার অভিযোগ করেছেন এক নারী কর্মকর্তা। যদিও দেশটির বিমান বাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল বিবেক রাম চৌধুরী মঙ্গলবার (৫ অক্টোবর) সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। এর আগে তামিলনাড়ুর শহর কোয়েম্বাটুরে বিমান বাহিনীর প্রশাসনিক কলেজে এক ফ্লাইট লেফটেন্যান্টের ধর্ষণের শিকার হন ওই নারী। আগামী ৮ অক্টোবর বিমানবাহিনী দিবসকে সামনে রেখে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নের জবাবে বিবেক রাম চৌধুরী বলেন, টু-ফিঙ্গার পরীক্ষার ভুল খবর বেরিয়েছে। গেল ৩০ সেপ্টেম্বর ভারতীয় বিমানবাহিনীর দায়িত্বগ্রহণ করেন এয়ার চিফ মার্শাল বিবেক রাম চৌধুরী। তিনি বলেন, এমন কোনো ঘটনা সেখানে ঘটেনি। আমি আপনাদের নিশ্চিত করে বলতে পারি, বিমান বাহিনীর হাসপাতালে এমন কোনো পরীক্ষা হয়নি। এই নীতির ব্যাপারে আমরা অবগত হয়েছি। তদন্তে প্রমাণিত হলে সব ধরনের শাস্তিমূলক পদক্ষেপ নেওয়া হবে।-খবর ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস ও ভয়েস অব আমেরিকার ২৮ বছর বয়সী ওই নারী কর্মকর্তা অভিযোগ করে বলেন, তাকে এক পুরুষ সহকর্মী ধর্ষণ করেছেন। ধর্ষণ প্রমাণে টু-ফিঙ্গার টেস্ট করা হয়েছে, যা দেশে নিষিদ্ধ। এমনকি ধর্ষণ মামলায় তাকে তার যৌন সম্পর্কের ইতিহাস নিয়েও প্রশ্ন করা হয়েছে। ভারতের নারী কর্মকর্তার দায়ের করা মামলার তদন্ত ভার বিমানবাহিনীর হাতেই তুলে দেওয়া হয়েছে। ধর্ষণে অভিযুক্ত ২৯ বছর বয়সী ফ্লাইট লেফটেন্যান্টের বিচার হবে কোর্ট মার্শাল আইনে। বৃহস্পতিবার তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাটুরের আদালত এমন কথা জানিয়েছে। অভিযুক্ত কর্মকর্তাকে ইতিমধ্যে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে বিমানবাহিনী কর্তৃপক্ষ। দেশটির জাতীয় মহিলা কমিশন বলছে, নারী বিমানবাহিনী কর্মকর্তার তোলা অভিযোগের ব্যাপারে তারা ভারতীয় বিমানবাহিনী কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তারা ভারতীয় বিমানবাহিনী চিকিৎসকের আচরণে অত্যন্ত হতাশ ও ক্ষুব্ধ। সংস্থাটি জানায়, তারা নির্যাতিতার টু-ফিঙ্গার পরীক্ষা করিয়ে সুপ্রিম কোর্টের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করেছেন। তারা ওই নারী কর্মকর্তার সম্মান ও গোপনীয়তা রক্ষার অধিকারেও হস্তক্ষেপ করেছেন। প্রশিক্ষণ নিতে বিমানবাহিনীর কলেজে যাওয়া নারী কর্মকর্তা বলেন, কোয়েম্বাটুরের রেডফিল্ডসে বিমানবাহিনীর প্রশাসনিক কলেজে নিজ ঘরেই ধর্ষণের শিকার হন তিনি। সেদিন তিনি খেলতে গিয়ে চোট পান। কিছু ওষুধপত্র খেয়ে নিজের ঘরে ঘুমোতে যান। ঘুম ভেঙে জেগে ওঠার পর তিনি আবিষ্কার করেন, তাকে যৌন নিগ্রহ করা হয়েছে। বিমানবাহিনী কর্তৃপক্ষের গৃহীত ব্যবস্থায় খুশি হতে না পেরেই তিনি বাধ্য হয়ে থানায় গিয়েছেন বলে জানান নারী কর্মকর্তা। তার দাবি, বিমানবাহিনীতে দুবার তাকে অভিযোগপত্র তুলে নিতে চাপ দিয়ে বাধ্য করা হয়। আরেকবার তাকে বিবৃতি পরিবর্তন করা একটি চিঠিতে সই করতে বলা হয়, কিন্তু তিনি সম্মত হননি।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply