Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » দেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২০৭ জন হাসপাতালে ভর্তি




ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও ২ জনের মৃত্যু

হয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২০ হাজার ৩৩৬ জন। সেই সঙ্গে মারা গেছেন আরও ২ জন। এ নিয়ে মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৭৮ জনে। সোমবার (১১ অক্টোবর) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের পরিসংখ্যানে এ তথ্য জানানো হয়েছে। নতুন করে যারা বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন, তাদের মধ্যে ঢাকাতেই ১৬২ জন ও ঢাকার বাইরের হাসপাতালে ৪৫ জন রয়েছেন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চলতি বছর ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ৭৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল রোববার (১০ অক্টোবর) পর্যন্ত মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ৭৬ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ৯৩৫ রোগী ভর্তি আছেন। তাদের মধ্যে ঢাকার ৪৫টি সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে ৭৫৮ জন ও দেশের অন্য বিভাগগুলোতে ১৭৭ রোগী ভর্তি রয়েছে। আরও পড়ুন: ডেঙ্গুর প্রকোপে দিশেহারা জুরাইন, বাড়ছে রোগী ডেঙ্গু প্রকোপের এ সময়ে বাসাবাড়িতে অব্যবহৃত বিভিন্ন জিনিসপত্রে পানি জমতে না দেওয়াসহ দিনে ও রাতে মশারি টানানোর পরামর্শ বিশেজ্ঞদের। প্রতিবছর বর্ষাকালেই রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বড় শহরগুলোতে ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ দেখা দেয়। ২০১৯ সালে দেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা অতীতের রেকর্ড ছাড়িয়েছিল। দেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে প্রায় ৩০০ মানুষ প্রাণ হারান। তবে সরকারি হিসেবে মৃতের সংখ্যা ১৭৯। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাবে, ওই বছর সারা দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছিল ১ লাখ ১ হাজার ৩৫৪ জন। ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণসমূহ: ১। প্রচণ্ড জ্বর ২। তীব্র মাথাব্যথা ৩। বমি ৪। শরীরে লাল র‍্যাশ ওঠা ৫। মাংসপেশীতে ব্যথা ৬। চোখের পেছনে ব্যথা ডেঙ্গু প্রতিরোধে করণীয়: ১। মশার প্রজনন স্থল ধ্বংস করা। ২। ঘর ও আশপাশের যে কোনো পাত্রে বা জায়গায় জমে থাকা পানি পরিষ্কার করা যাতে এডিস মশার লাভা বিস্তার না করতে পারে। ৩। ফুলের টব, প্লাস্টিকের পাত্র, পরিত্যক্ত টায়ার, প্লাস্টিকের ড্রাম, মাটির পাত্র, বালতি, টিনের কৌটা, ডাবের খোসা, নারকেলের মালা, কনটেইনার, মটকা, ব্যাটারি সেল ইত্যাদি প্রতিনিয়ত পরিষ্কার করা; যাতে এডিস মশা বিস্তার না করতে পারে। ৪। রাতে বা দিনে ঘুমানোর সময় মশারি ব্যবহার করা। ৫। স্বাস্থ্যকর পরিবেশ স্থাপন করা। ৬। মশা নিধনের ওষুধ, স্প্রে কিংবা কয়েল ব্যবহার করা। ৭। জানালাতে মশা প্রতিরোধক নেট ব্যবহার করা।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply