Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » ইতালির পথে নৌকাডুবিতে ২৮ জনের মৃত্যু




ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে ইতালি যাওয়ার পথে নৌকাডুবির ঘটনায় ২৮ জনের মরদেহ ও ৩ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। গত ২৭ ডিসেম্বর লিবিয়ার পশ্চিম উপকূল থেকে এসব মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সোমবার (২৭ ডিসেম্বর) লিবিয়ার একজন উপকূলীয় নিরাপত্তা কর্মকর্তা গণমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তবে ডুবে যাওয়া নৌকাটিতে কতজন অভিবাসনপ্রত্যাশী ছিলেন সে বিষয়ে সঠিত তথ্য জানা সম্ভব হয়নি। বিশ্বের শীর্ষ ঝুঁকিপূর্ণ অভিবাসী পথ হিসেবে বিবেচনা করা হয় ভূমধ্যসাগরকে। কারণ এই পথ পাড়ি দিয়ে আফ্রিকা ও এশিয়ার অনেক দেশ থেকে ইউরোপে যাওয়ার চেষ্টা করেন অভিবাসন প্রত্যাশীরা। কেউ সফল হন আবার কারো মৃত্যু হয় সাগরে ডুবে। সাম্প্রতিক সময়ে এ পথ পাড়ি দিয়ে দুর্ঘটনায় প্রায় দেড় হাজারেরও বেশি অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু হয়েছে। লিবিয়ান রেড ক্রিসেন্টের সদস্যরা ত্রিপোলি থেকে প্রায় ৯০ কিলোমিটার দূরে আল-আলুসের সমুদ্র সৈকতের দুটি ভিন্ন জায়গা থেকে অভিবাসীদের ২৮টি মরদেহ উদ্ধার করেন। এছাড়া তিনজনকে জীবিত উদ্ধার করতেও সক্ষম হন তারা। উদ্ধারকর্মীরা জানান, মরদেহগুলোতে এরই মধ্যে পচন ধরেছে। কারণ বেশ কিছুদিন আগে এ নৌকাডুবির ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়াতে পারে। প্রতিটি নৌকাবোঝাই করে অভিবাসনপ্রত্যাশীরা ইতালিতে রওনা দেয়। লিবিয়ার গণমাধ্যমে প্রকাশিত রিপোর্টের তথ্যমতে, উপকূলের কাছে ব্যাগের মধ্যে মরদেহগুলো সারিবদ্ধভাবে রাখা হয়েছে। তিনজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে এবং আরও মরদেহ উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রে ফের বন্দুক হামলা, দুই নারীসহ নিহত ৪ লিবিয়ার রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগে আফ্রিকান ও এশিয়ান অভিবাসীদের কাছে ইউরোপে পৌঁছানোর জন্য মূল কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে দেশটি। বিশ্ব অভিবাসী সংস্থা জানিয়েছে, সম্প্রতি ভূমধ্যসাগরে বেশ কয়েকটি নৌকাডুবির ঘটনা ঘটেছে। এতে শতাধিক অভিবাসীর মৃত্যু হয়েছে। এই সপ্তাহে গ্রীস উপকূলে আরও একটি নৌকাডুবিতে প্রাণ হারান অনেক অভিবাসনপ্রত্যাশী। উদ্ধারকর্মীদের একজন জানান, বড় দিনের ছুটিতে ভূমধ্যসাগরে পাহাড়াদার ও উদ্ধারকারী জাহাজ কম থাকে। এ সুযোগে অনেকেই ইউরোপ প্রবেশ করতে নৌকায় যাত্রা শুরু করে। সাগরে উদ্ধারকারী জাহাজ কম থাকায় এ সময়ে মৃত্যু ঝুঁকি অনেক বেশি থাকে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply