Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » ইউক্রেনে পরমাণু কেন্দ্রে আগুনে বহু হতাহত




ইউক্রেনের জাপোরিঝিয়া পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্রে রুশ হামলার পর আগুনে বেশ কয়েকজন হতাহত হয়েছেন। যদিও এখন পর্যন্ত এ নিয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি ইউক্রেন সরকার। ইউক্রেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, পরমাণু চুল্লিগুলো যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে, ওই কেন্দ্রের কর্মীরা সেদিকে নজর রাখছেন।-খবর বিবিসির তবে চুল্লির ভেতরে পরমাণু জ্বালানিকে যদি শীতল রাখা না যায়, বা কোনোভাবে সেটা ব্যাহত করা হয়, তাহলে ব্যাপক মাত্রায় তেজস্ক্রিয় ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে। এতে বলা হয়েছে, এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের আশেপাশে হাজার হাজার মানুষ থাকেন, যার রুশ গোলাবর্ষণের জন্য অন্যত্র সরে যেতে পারেননি। ফলে এরা ব্যাপক ক্ষতির শিকার হতে পারেন। এদিকে ন্যাটো সেক্রেটারি ইয়ান স্টলটেনবার্গ বলেছেন, ইউক্রেন আগ্রাসনে রাশিয়া গুচ্ছ বোমার ব্যবহার করেছে। শুক্রবার (৪ মার্চ) এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, আমরা গুচ্ছ বোমার ব্যবহার দেখেছি। এছাড়া অন্যান্য বোমার ব্যবহারও করা হয়েছে। যা আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন। তবে ইউক্রেনে নো-ফ্লাই জোন বা উড়াল-নিষিদ্ধ এলাকা ঘোষণা করতে অস্বীকার জানিয়েছে ন্যাটো। পশ্চিমা সামরিক জোটটি বলছে, তারা ইউক্রেনে সমর্থন বাড়িয়েছে। কিন্তু সরাসরি জড়িত হলে তাতে যুদ্ধ আরও দীর্ঘ ও ভয়াবহ রূপ নেবে। ন্যাটো কিংবা ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য না সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের দেশ ইউক্রেন। স্টলটেনবার্গ বলেন, আমরা এই সংঘাতের কোনো অংশ না। যুদ্ধ যাতে তীব্র রূপ না নেয় কিংবা ইউক্রেন ছাড়িয়ে অন্য দেশে ছড়িয়ে না পড়ে; তা নিশ্চিত করতে হবে আমাদের। ৯ দিন আগে ইউক্রেনে বিশেষ অভিযান পরিচালনার নির্দেশ দেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এরপর সেখানে উড়াল-নিষিদ্ধ এলাকা ঘোষণা করতে আহ্বান জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। আরও পড়ুন: ইউক্রেনের পুলিশের নির্যাতনের বিবরণ দিলেন ভারতীয়রা স্টলটেনবার্গ বলেন, আমরা তাদের আকুতি বুঝতে পেরেছি। কিন্তু আমরা মনে করি, আমরা যদি উড়াল-নিষিদ্ধ এলাকা ঘোষণা করি, তবে ইউক্রেনে একটি পরিপূর্ণ যুদ্ধ লেগে যাবে। অনেক দেশ এতে জড়িয়ে পড়বে, মানুষের দুর্ভোগ বাড়বে। তিনি জানান, ইউক্রেনে উড়াল-নিষিদ্ধ এলাকা ঘোষণা করা হলে সেখানে রাশিয়ার বিমান গুলি করে ভূপাতিত করতে ন্যাটোর বিমান পাঠাতে হবে। এতে যুদ্ধ ব্যাপক রূপ নেবে। ইউরোপের আকাশে ন্যাটোর বিমান পরিচালনা কিংবা সেখানে ন্যাটো বাহিনীর অভিযান পরিচালনা করা উচিত হবে না। জেলেনস্কির দাবি, মিত্ররা যদি ইউক্রেনের আকাশপথের সুরক্ষা দিতে না পারে, তবে কিয়েভকে যুদ্ধ বিমান সরবরাহ করা উচিত। ইউক্রেনে ন্যাটো সদস্যরা অস্ত্র পাঠালেও সেখানে কোনো সামরিক পদক্ষেপে যাবে না। কারণ এতে পরমাণু শক্তিধর রাশিয়ার সঙ্গে সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার শঙ্কা থাকবে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply