Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » পদ্মা সেতুতে ওজন না মেপেই চলছে ভারী যানবাহন, ঝুঁকির শঙ্কা




পদ্মা সেতুতে প্রথম দিন ওজন না মেপেই চলছে অতিরিক্ত পণ্যবোঝাই ট্রাকসহ ভারী যানবাহন। কখনো কাগজপত্র দেখেই চলছে পরিমাপের চেষ্টা। এদিকে, ডিজিটাল স্কেলে না মাপলে সঠিক ওজন নির্ণয় সম্ভব নয়, এতে ঝুঁকিতে পড়বে সেতুর স্থায়িত্ব–এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। স্বপ্নের পদ্মা সেতুতে চলছে যানবাহন। বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস তাই সেতু ব্যবহারকারী দক্ষিণাঞ্চলসহ সারা দেশের মানুষের। তবে প্রথম দিন ওজন না মেপেই সেতু পারাপার হয় পণ্যবোঝাই ট্রাক। চালকরা বলছেন, ওজন মাপা হয়নি। সোজাসুজিই চলে আসতে পেরেছি। সম্ভবত পরে ওজন মাপা হবে। আজ হয়তো প্রথম দিন বলে সুযোগ পায়নি। তাই হয়তো ছেড়ে দিয়েছে। যদিও, কিছু যানবাহনের কাগজপত্র দেখে ওজন নির্ণয়ের চেষ্টা করেন টোল আদায়কারীরা। কয়েকজন চালক বলেন, গাড়ির কাগজপত্র নিয়ে দেখেছে ওজন কত। সেই হিসাবেই টাকা রেখেছে। আরও পড়ুন: পদ্মা পার হতে ব্যাকুল তারা, টোল প্লাজায় লম্বা লাইন ডিজিটাল স্কেলে ওজন মেপেই বাড়তি ওজনের যানবাহন যেন সেতু পারাপার করে, সে বিষয়টি নিশ্চিত করতে তাগিদ দিলেন গণপরিবহন বিশেষজ্ঞরা। বুয়েটের গণপরিবহন বিশেষজ্ঞ ও অধ্যাপক ড. হাদিউজ্জামান বলেন, পণ্যবাহী ট্রাকগুলো ওভারলোড করে। অনেক সময় দেখি স্কেল ভেঙে রাস্তায় পড়ে থাকে। এ ঘটনাটা যদি সেতুর ওপর হয়, তবে সেতুতে যানবাহন চলাচলে বিঘ্নিত হবে। এটি আমাদের একটি জাতীয় সম্পদ। এটার যে গুরুত্ব, সেই গুরুত্ব মাথায় রেখে, ডিজিটাল ওজন স্টেশন তৈরি করা দরকার। ওজন মাপার মেশিন বসানোর চূড়ান্ত প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। পদ্মা সেতুর জাজিরা টোল প্লাজার ম্যানেজার কামাল হোসেন বলেন, কাগজপত্রের মাধ্যমে আমরা তাদের ওজনটা পেয়ে যাই। এ ছাড়া, আমাদের যন্ত্রপাতি প্রস্তুত আছে। শুধু সেটআপ করতে একটু সময় লাগছে। আরও পড়ুন: স্বপ্নের সেতু কতটা বদলে দিল পদ্মা পারাপার? শনিবার (২৫ জুন) বহুল আকাঙ্ক্ষিত স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে মুহূর্তেই অবসান হয়েছে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের দীর্ঘ ভোগান্তি আর যানজটের। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক আড়ম্বর অনুষ্ঠানের মাধ্যমে উদ্বোধন করেন দেশের বৃহত্তম এবং পৃথিবীর অন্যতম দীর্ঘ এই সেতুটি। অনেক মূল্যে পাওয়া পদ্মা সেতু এখন উৎসবমুখর। পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী, রোববার (২৬ জুন) সকাল ৬টায় খুলে দেয়া হয় যানবাহন চলাচলের জন্য। সেতুকে ঘিরে ২৩টি রুটের বাস অনুমোদন দেয়া হয়। পদ্মা পাড়ি দিতে প্রথম বাসটিকে সাজানো হয় ফুল আর রঙিন কাপড়ে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply