Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » বাইডেন-সুনাক ফোনালাপ, কথা হলো যা নিয়ে




বাইডেন-সুনাক ফোনালাপ, কথা হলো যা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক। ফোনালাপে ইউক্রেন ইস্যুতে একসঙ্গে কাজ করতে সম্মত হয়েছেন তারা। যুক্তরাষ্ট্র-ব্রিটেনের মধ্যে বিদ্যমান ‘বিশেষ সম্পর্ক’ এগিয়ে নেয়ার প্রত্যয়ও জানান দুই নেতা। তাদের মধ্যকার ফোনালাপের একথা জানিয়েছে হোয়াইট হাউস। মঙ্গলবার (২৬ অক্টোবর) যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন ঋষি সুনাক। এদিন প্রথম কোনো বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিকে ফোন করেন তিনি। এ সময় রাশিয়ার সঙ্গে চলমান সংঘাতে ইউক্রেনের প্রতি পূর্ণ সমর্থন অব্যাহত রাখার প্রত্যয় জানান তিনি। টেলিফোন আলাপ বিষয়টি নিশ্চিত করে ঋষি সুনাকের এক মুখপাত্র জানান, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী সুনাক। জেলেনস্কিকে তিনি বলেছেন, ইউক্রেনের জন্য যুক্তরাজ্যের সমর্থন বরাবরের মতো শক্তিশালী থাকবে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি তার সরকারের ওপর আস্থা রাখতে পারেন। এর আগে দায়িত্ব নেয়ার পরপরই ১০ নং ডাউনিং স্ট্রিটের সামনে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিজের বক্তব্যেও ইউক্রেন ইস্যুতে কথা বলেন ঋষি সুনাক। তিনি বলেন, ইউক্রেনের প্রতি যুক্তরাজ্যের সমর্থনের ক্ষেত্রে কোনো কিছুই পরিবর্তন হয়নি।

আল জাজিরার প্রতিবেদন মতে, এদিন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে কথা হয় সুনাকের। হোয়াইট হাউজের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার (২৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় দুই নেতার মধ্যে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন ও চীনকে ঘিরে যে চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে তা মোকাবিলা করা নিয়ে কথা হয়েছে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে রাশিয়া। এর মধ্যদিয়ে প্রতিবেশি দেশটির রাশিয়ার সংঘাত শুরু হয়। এরপর প্রায় আট মাস ধরে সেই সংঘাত অব্যাহত রয়েছে। এ সংঘাত শুরু থেকেই যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের অন্যান্য দেশগুলোর পাশাপাশি ইউক্রেনকে আর্থিক ও সামরিক সব ধরনের সহযোগিতা দিয়ে আসছে যুক্তরাজ্য। ইউক্রেন-রাশিয়ার সংঘাত শুরুর সময় যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন বরিস জনসন। সংঘাতকালে ইউক্রেনের পক্ষে তাকেই সবচেয়ে বেশি সক্রিয় দেখা গেছে। গত সেপ্টেম্বরে পদত্যাগের আগ পর্যন্ত অন্তত দুইবার কিয়েভ সফর করেন তিনি। যুক্তরাজ্যের নজিরবিহীন অর্থনৈতিক সংকট ও রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে পদত্যাগ করেন বরিস। এরপর দায়িত্ব নেন সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রাস। কিন্তু মাত্র ৪৫ দিনের মাথায় তাকেও বিদায় নিতে হয়। এরপর অনেকটা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন সুনাক।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply