Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » আর্জেন্টিনা বনাম পোল্যান্ড: পরিসংখ্যানে এগিয়ে কে?




সৌদি আরবের বিপক্ষে হেরে বিশ্বকাপ শুরু করা আর্জেন্টিনার জন্য প্রতিটি ম্যাচই এখন অলিখিত ফাইনাল। পা হড়কালেই শেষ বিশ্বকাপ। এমন অবস্থায় গ্রুপ 'সি'-এর শেষ ম্যাচে পোল্যান্ডের মুখোমুখি হচ্ছে আর্জেন্টিনা। লিওনেল মেসির শেষ বিশ্বকাপের যাত্রাটা এখানেই ইতি হয়ে যাবে, যদি রবার্ট লেভানদোভস্কির পোল্যান্ড এদিন হারিয়ে দিতে পারে আকাশি-সাদা জার্সিধারীদের। পরিসংখ্যান অবশ্য আশা দেখাচ্ছে আলবিসেলেস্তেদের। সি গ্রুপের সবচেয়ে দুর্বল দল ধরা হচ্ছিল সৌদি আরবকে। কিন্তু অঘটনে মোড়ানো কাতার বিশ্বকাপে সবাইকে চমকে দিয়ে ফেবারিট আর্জেন্টিনাকে হারিয়ে দিয়েছে র‍্যাঙ্কিংয়ের ৫১ নম্বরে থাকা গ্রিন ফ্যালকনরা। আর এ হারে আর্জেন্টিনার পরের পর্বে যাওয়ার পথটা হয়ে গেছে কঠিন। গ্রুপ পর্বের দুই ম্যাচ শেষে ৩ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে আর্জেন্টিনা। আর্জেন্টিনার সমান ৩ পয়েন্ট নিয়ে গোল ব্যবধানে তিন নম্বরে সৌদি আরব। ৪ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে পোল্যান্ড। ১ পয়েন্ট নিয়ে মেক্সিকো চার নম্বরে থাকলেও তাদেরও সম্ভাবনা আছে পরের পর্বে যাওয়ার। এমন সমীকরণ সামনে রেখে ডু অর ডাই ম্যাচে পোল্যান্ডের মুখোমুখি হচ্ছে লিওনেল মেসির দল। যে ম্যাচটাকেই ধরা হচ্ছিল গ্রুপ ‘সি’-এ আর্জেন্টিনার জন্য সবচেয়ে কঠিন ম্যাচ। আর্জেন্টিনা দলে লিওনেল মেসি থাকলে পোল্যান্ডেরও আছেন রবার্ট লেভানদোভস্কি। ইতিহাস সেরাদের একজনের সঙ্গে লড়াইটা তর্কসাপেক্ষে প্রজন্মের সেরা স্ট্রাইকারের। আরও পড়ুন:পোল্যান্ডের বিপক্ষে পয়া জার্সিতে নামছে আর্জেন্টিনা নামের ভারে কিংবা সাফল্যে লিওনেল মেসির দল যোজন ব্যবধানে এগিয়ে লেভানদোভস্কির দলের চেয়ে। ফিফা র‍্যাঙ্কিংয়ের তৃতীয় দল আর্জেন্টিনা কাতার বিশ্বকাপের সবচেয়ে বড় দাবিদার। বিশ্বকাপে সৌদি আরবের বিপক্ষে ম্যাচটি হারার আগে টানা ৩৬ ম্যাচ অজেয় ছিল আলবিসেলেস্তেরা। অন্যদিকে, পোল্যান্ড আছে র‍্যাঙ্কিংয়ের ২৬ নম্বরে। ২০০২ সালের পর কখনোই বিশ্বকাপের প্রথম পর্বে বাদ পড়েনি ১৯৭৮ ও ১৯৮৬ বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। মাত্র এক আসর আগেই ২০১৪ বিশ্বকাপের ফাইনালে খেলেছিল লিওনেল মেসির দল। অন্যদিকে, ১৯৭৪ ও ১৯৮২ বিশ্বকাপে তৃতীয় হওয়া আর্জেন্টিনা ১৯৮৬ সালের পর কখনো গ্রুপ পর্বই পার হতে পারেনি। এরপর আরও চার আসর খেলে প্রতিবার বাদ পড়েছে গ্রুপ পর্ব থেকে। ২০১৮ বিশ্বকাপে দুই আসর পর বিশ্বকাপে ফিরে জাপানের বিপক্ষে জয় পেলেও হেরেছিল সেনেগাল ও কলম্বিয়ার বিপক্ষে। মুখোমুখি লড়াইয়ের পরিসংখ্যানও আর্জেন্টিনার পক্ষে। ১৯৬৬ সালে আন্তর্জাতিক প্রীতিম্যাচে প্রথমবারের মতো মুখোমুখি হয়েছিল দুদল। সেবারের দেখায় দুদলের ম্যাচটি শেষ হয়েছিল ১-১ গোলের সমতায়। সব মিলিয়ে ১১ বার মুখোমুখি হয়ে আর্জেন্টিনা জয় পেয়েছে মোট ৬ ম্যাচে। ৩ ম্যাচে জয় পেয়েছে পোল্যান্ড। বাকি দুই ম্যাচে জয় পায়নি কেউই। বিশ্বকাপের মঞ্চে অবশ্য লড়াইটা হয়েছে সমানে সমান। ১৯৭৪ বিশ্বকাপে প্রথমবারের দেখায় পোল্যান্ড ৩-২ গোলে হারিয়েছিল আর্জেন্টিনাকে। ১৯৭৮ বিশ্বকাপেই ফের দেখা হয় দুদলের। এবার ২-০ গোলে পোলিশদের হারিয়ে প্রতিশোধ নেয় আর্জেন্টিনা। আরও পড়ুন:চোটে মার্টিনেজ, পোল্যান্ডের বিপক্ষে খেলতে পারেন যারা দুদলের মুখোমুখি লড়াইয়ে গোল করার দিক দিয়েও এগিয়ে আর্জেন্টিনা। এ ১১ ম্যাচে আর্জেন্টিনা গোল করেছে ১৮টি এবং হজম করেছে ১২টি। তবে, পোল্যান্ডের জন্য ইতিবাচক হতে পারে একটি বিষয়। দুদলের সবশেষ লড়াইয়ে জয় পেয়েছিল পোলিশরাই। ২০১১ সালে সে দেখায় অবশ্য আর্জেন্টিনা মাঠে নেমেছিল দ্বিতীয় সারির দল নিয়ে। আদ্রিয়ান মিয়েরজেজেভস্কি ও পাওয়েল ব্রোজেকের গোলে ২-১ ব্যবধানে আর্জেন্টিনাকে হারিয়েছিল তারা। আর্জেন্টিনার হয়ে একমাত্র গোলটি করেন মার্কো রুবেন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply