Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » » রাশিয়ার গ্যাস আমদানিতে ইউরোপের নতুন রেকর্ড




রাশিয়ার তরলিকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস আমদানিতে নতুন রেকর্ড গড়েছে ইউরোপ। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে অক্টোবরের মধ্যে ইউরোপীয় দেশগুলোতে ২০২১ সালের একই সময়ের তুলনায় ৪২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফিনান্সিয়াল টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। ইউক্রেন সংঘাত শুরু হওয়ার পর প্রতিক্রিয়া হিসেবে রাশিয়ার তেল ও গ্যাস আমদানি কমিয়ে আনার ঘোষণা দেয় ইউরোপ। রাশিয়াও গ্যাসের পাইপলাইন বন্ধ করে দেয়। কিন্তু ঘোষণা দিলেও জ্বালানির জন্য রাশিয়ার উপর নির্ভরশীলতা পুরোপুরি কাটিয়ে উঠতে পারেনি পশ্চিমা দেশগুলো। পাইপলাইন বন্ধ হওয়ায় বিকল্প হিসেবে সমুদ্রপথে রাশিয়ার গ্যাস আমদানি করছে তারা। এমনকি এক্ষেত্রে নতুন রেকর্ড গড়েছে। প্রতিবেদন মতে, গত বছর জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত যেখানে ১৭.৮ বিলিয়ন কিউবিক মিটার (বিসিএম) গ্যাস আমদানি হয়েছিল, সেখানে চলতি বছর ৬২.১ বিলিয়ন কিউবিক মিটার গ্যাস আমদানি করে ফেলেছে এ মহাদেশ। যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে তিনগুণেরও বেশি। গ্যাস আমদানির দিকে শীর্ষ দেশগুলোর তালিকায় রয়েছে নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম, ফ্রান্স ও স্পেন। যার বেশিরভাগ রাশিয়ান প্রতিষ্ঠান নোভাতেকের মালিকানাধীন। ফ্রান্সের টোটাল, চীনের সিএনপিসি এবং চীনা রাষ্ট্রীয় তহবিল এর অন্যান্য অংশীদার হিসেবে রয়েছে। আরও পড়ুন: ইউরোপে ফুরিয়ে আসছে গ্যাসের মজুত গ্যাসের বেশিরভাগই সরবরাহ হয়েছে রাশিয়ার ইয়ামাল এলএনজি থেকে। ইউক্রেন সংঘাত শুরু হওয়ার পর প্রায় নয় মাস পার হয়ে গেছে। সংঘাতের মুখে কোটির বেশি ইউক্রেনীয় বাস্তুচ্যুত হয়েছে। উভয় পক্ষের হাজার হাজার সেনা হতাহত হয়েছে। ইউক্রেন সংঘাতের প্রতিক্রিয়ায় পশ্চিম বিশেষ করে ইউরোপ রাশিয়ার ওপর নজিরবিহীন অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। শুধু তাই নয়, রাশিয়ার জ্বালানির ওপর নির্ভরতা তা কাটিয়ে ওঠার ঘোষণা দেয়। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে পারেনি তারা। গবেষণা সংস্থা ব্রুগেলের তথ্য অনুসারে রাশিয়া থেকে পাইপলাইনে গ্যাসের সরবাহ গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৮০ শতাংশ কম। ঘাটতি পূরণের জন্য ইউরোপ আন্তর্জাতিক বাজার থেকেও গ্যাস আমদানি করেছে। আরও পড়ুন: জার্মানির কাছে রাশিয়ার গ্যাসের কোনো বিকল্প নেই! জানুয়ারি থেকে অক্টোবরের মধ্যে সারাবিশ্ব থেকে ১১১ বিসিএম এলএনজি আমদানি করেছে তারা। রিফিনিটিভের তথ্য দেখিয়েছে, যা গত বছরের তুলনায় বছরের এলএনজি আমদানির প্রায় ৭০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সময়ের মধ্যে রাশিয়া থেকে ইউরোপের আমদানির পরিমাণ ছিল ১৭.৮ বিসিএম, যা ২০২১ সালের একই সময়ের তুলনায় ৪২ শতাংশ বেড়েছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply