Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » কে হচ্ছেন হিমাচলের নতুন মুখ্যমন্ত্রী?




বিধানসভা নির্বাচনে জয়ের পর কে হতে যাচ্ছেন ভারতের হিমাচল প্রদেশের নতুন মুখ্যমন্ত্রী? দিনভর চূড়ান্ত নাটকের পর শুক্রবার (৯ ডিসেম্বর) রাতে হিমাচলে কংগ্রেসের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা রাজীব শুক্লা জানালেন, নতুন মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন, সে বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে কংগ্রেসের হাইকমান্ড। প্রিয়াঙ্কা গান্ধী নতুন মুখ্যমন্ত্রীর নাম ঘোষণা করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্য হিন্দুস্তান টাইমস জানায়, শুক্রবার হিমাচলের রাজধানী শিমলার দফতরে কংগ্রেসের পরিষদীয় দলের বৈঠক হয়। সেই বৈঠকে যোগ দেন মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার অন্যতম দাবিদার প্রতিভা সিং (প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি তথা সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বীরভদ্র সিংয়ের স্ত্রী), মুকেশ অগ্নিহোত্রী এবং সুখবিন্দর সিং সুখু। দুই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে এ বৈঠক চলে। বৈঠকের পর সংবাদ সম্মেলনে রাজীব জানান, মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন তা নিয়ে কংগ্রেসে অভ্যন্তরীণ কোনো ঝামেলা নেই। বরং তারা সম্মিলিতভাবে হিমাচলের মুখ্যমন্ত্রী বেছে নেয়ার দায়িত্ব দলের হাইকমান্ডের হাতে দিয়েছেন। তিনি বলেন, কংগ্রেসের পরিষদীয় দলের বৈঠকে ৪০ জন বিধায়কই অংশগ্রহণ করেছিলেন। হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বেছে নেয়ার সিদ্ধান্ত সর্বসম্মতভাবে দলের হাইকমান্ডের ওপর ছেড়ে দেয়ার প্রস্তাবে সায় দিয়েছেন তারা। আরও পড়ুন: মোদির মন্ত্রে গুজরাটে বাজিমাত বিজেপির, এগিয়ে গেলেন প্রধানমস্ত্রী হওয়ার দৌড়ে হিমাচলে কংগ্রেসের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা জানান, সর্বসম্মতভাবে এক বাক্যের প্রস্তাবনা পাস করা হয়েছে, যা শনিবার (১০ ডিসেম্বর) হাইকমান্ডের কাছে জমা দেবেন হিমাচলে কংগ্রেসের দুই পর্যবেক্ষক ভূপেশ বাঘেল (ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী) এবং ভূপিন্দর সিং হুড্ডা (হরিয়ানার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী)। যারা বিধানসভা ভোটের ফল সামনে আসার মধ্যেই হিমাচলে চলে আসেন এবং সংবাদ সম্মেলনের সময় রাজীবের পাশে বসেছিলেন। অপর পাশে বসেছিলেন প্রতিভা ও সুখু। সংবাদ সম্মেলনে মৈত্রীর ছবি ধরা পড়লেও নতুন মুখ্যমন্ত্রী কে হবেন তা নিয়ে কংগ্রেসের অন্দরে ‘লবিং’ চলছে বলেও ইঙ্গিত মিলেছে। শুক্রবার হিমাচলে কংগ্রেসের দুই পর্যবেক্ষকের গাড়ি আটকে দেন প্রতিভার সমর্থকরা। এ নিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হয়েছে কংগ্রেসকে। যদিও রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, হিমাচলের রাজনীতিতে এটা নতুন বিষয় নয়। বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন নেতার বাড়তি দাপট থাকে। তার জেরেই অনেক ক্ষেত্রে দলের অভ্যন্তরে বিভক্তি দেখা যায় বা একটি অংশ বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply