Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » নিউজিল্যান্ডে সমুদ্রে ভাসছিল ৩২০০ কেজি কোকেন




নিউজিল্যান্ডের সমুদ্রে ভাসমান অবস্থায় ৩ দশমিক ২ টন বা ৩ হাজার ২০০ কেজি কোকেন উদ্ধার করেছে নিউজিল্যান্ড কর্তৃপক্ষ। সেগুলো সেখান থেকে তুলে অস্ট্রেলিয়ায় নিয়ে যাওয়ার কথা ছিল বলে জানিয়েছে দেশটি। ধারণা করা হচ্ছে, বিপুল পরিমাণ এসব নেশাদ্রব্য অস্ট্রেলিয়ায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) আল জাজিরার প্রতিবেদনে উঠে আসে এ তথ্য। নিউজিল্যান্ড কর্তৃপক্ষ জানায়, প্রশান্ত মহাসাগরের এক ভাসমান ট্রানজিট পয়েন্টে কোকেনের বড় এক চালান ফেলে দেয়া হয়। পরে সেগুলো উদ্ধার করে নিউজিল্যান্ড কর্তৃপক্ষ। উদ্ধার কোকেনের বাজারমূল্য ৩০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ। পুলিশ জানিয়েছে, এযাবৎকালের মধ্যে এটা মাদকের সবচেয়ে বড় চালান আটক, যা আগামী ৩০ বছর নিউজিল্যান্ডের চাহিদা পূরণের জন্য যথেষ্ট। তারা আরও জানায়, নিউজিল্যান্ডের উত্তর-পশ্চিম উপকূল থেকে কয়েকশ কিলোমিটার দূরে প্রশান্ত মহাসাগরে কোকেনের চালানটি ভাসছিল। নিউজিল্যান্ড কাস্টমস সার্ভিস এবং ফাইভ আইস অ্যালায়েন্সের যৌথ অভিযানে সেগুলো উদ্ধার করা হয়েছে। আরও পড়ুন: স্মরণকালের বন্যায় বিপর্যস্ত নিউজিল্যান্ড স্থানীয় পুলিশ কমিশনার অ্যান্ড্রু কস্টার বলেন, এটিই হচ্ছে সবচেয়ে বড় অবৈধ মাদকের সন্ধান। তিনি আরও জানান, বিপুল পরিমাণ কোকেন উদ্ধার সম্ভব হয়েছে ‘ফাইভ আইজ’ জোটের মধ্যে গোয়েন্দা তথ্য আদান-প্রদানের কারণে। এই নেটওয়ার্কে রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড৷ কস্টার বলেন, ‘এগুলো উদ্ধারের ফলে কোনো সন্দেহ নেই যে, দক্ষিণ আমেরিকার কোকেন উৎপাদক থেকে শুরু করে এর পরিবেশকরাও বড় আর্থিক ধাক্কার সম্মুখীন হবে। তবে সাবধান করে দিয়ে তিনি বলেন, এই উদ্ধারের মধ্য দিয়ে ধারণা হয়েছে মাদক পাচারকরীরা আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নজর এড়িয়ে কীভাবে পাচার করতে পারে। তাই কোকেন সিন্ডিকেটের কার্যক্রমকে ব্যাহত করার পরও আমরা সজাগ রয়েছি।’ আরও পড়ুন: নিউজিল্যান্ডে আবারও ভারি বৃষ্টি, বন্যা পরিস্থিতি অবনতির আশঙ্কা পুলিশের পক্ষ থেকে প্রকাশিত একটি ছবিতে দেখা যায়, উদ্ধার কোকেনগুলো জাল দিয়ে বাঁধা এবং তার সঙ্গে হলুদ রঙের ফ্লোট জড়ানো। কিছু বেলের ওপর ব্যাটম্যানের চিহ্ন এবং প্যাকেটগুলোর গায়ে চারপাতা ক্লোভারের চিহ্ন লাগানো ছিল। তবে কোকেনগুলো কোথা থেকে এসেছে তা এখনও জানাতে পারেননি দেশটির কর্মকর্তারা। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার বা আটক করাও সম্ভব হয়নি বলে জানায় তারা।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply