Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে মিয়ানমার জান্তা সরকার




মিয়ানমারের সামরিক অভ্যুত্থানের ২ বছর পর নির্বাচনের পরিকল্পনা করছে দেশটির জান্তা সরকার। বিশ্লেষকরা বলছেন, সামরিক শাসনের বিরোধিতায় বিক্ষোভ চলমান থাকা অবস্থায় এই নির্বাচন আয়োজন রক্তপাত আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। খবর এনডিটিভির। ২০২১ সালে নির্বাচিত অং সান সুচির দলকে সরকার থেকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করে মিযানমার সেনাবাহিনী। এর পর থেকেই দেশটিতে অস্থিরতা বিরাজ করছে। পর্যবেক্ষকরা বলছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে জান্তার পরিকল্পিত নির্বাচন নিরপেক্ষ ও অবাধ হবে না। এক বিশ্লেষক এটিকে জান্তার ক্ষমতায় থাকার বিষয়টিকে ন্যায্যতা দেয়ার নাটক হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, রাজনৈতিক বিরোধিতা কমে আসা এবং ঘনিষ্ঠ মিত্র রাশিয়া ও চীনের কৌশলী সমর্থন পাওয়ার পর এই বছরের শেষ দিকে নির্বাচন আয়োজন করতে পারে মিয়ানমার জান্তা। দেশটির সংবিধান অনুসারে, আগস্টের মধ্যেই নির্বাচন আয়োজন করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তবে পাহাড়ি জঙ্গল এবং সীমান্ত এলাকা থেকে শুরু সমতলে সামরিক শাসনের বিরোধিতা চলমান রয়েছে। এসব এলাকা থেকেই দেশটির সেনাবাহিনীর সদস্য সংগ্রহ করা হয়। ফলে ধারণা করা হচ্ছে, এসব বিস্তৃত ভূমির মানুষেরা ভোটদানে বিরত থাকতে পারেন। কারণ ভোট দিলে জান্তাবিরোধীদের ক্রোধের মুখে পড়ার ঝুঁকি রয়েছে। আরও পড়ুন: আসিয়ানের বৈঠকে মিয়ানমার জান্তাকে আমন্ত্রণ, এনইউজি’র ক্ষোভ ইয়াঙ্গুনে কাজ করা সাবেক এক সরকারি কর্মকর্তা এএফপিকে বলেছেন, জান্তা আয়োজিত যেকোনো নির্বাচন হবে এক চাকার গাড়ি। এতে পরিস্থিতির কোনও উন্নতি হওয়ার সুযোগ নেই। থাই সীমান্তে সেনাবাহিনীর সঙ্গে সংঘাতে লিপ্ত পিপল’স ডিফেন্স ফোর্স-এর এক সদস্য লিন লিন বলেছেন, মিয়ানমারের রাজনীতি থেকে সামরিক বাহিনীকে উপড়ে ফেলার লক্ষ্য থেকে নির্বাচন তাদের সরিয়ে দিতে পারবে না। আমরা নিজেদের নির্বাচিত সরকার পাওয়ার আগ পর্যন্ত অস্ত্র নিয়ে লড়াই করব। আরও পড়ুন: মিয়ানমারে ভোটের আগে জান্তার কঠোর নির্বাচনী আইন অভ্যুত্থান পরবর্তী সহিংসতায় ১০ লাখের বেশি মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়েছে বলে উল্লেখ করেছে জাতিসংঘ। জান্তাবিরোধীদের দমনে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বেসামরিকদের ওপর বোমা ও গোলাবর্ষণের মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ উঠেছে। জান্তার আরোপিত রাষ্ট্রীয় জরুরি অবস্থার মেয়াদ শেষ হচ্ছে জানুয়ারিতে। এই মেয়াদ শেষের পর সংবিধান অনুসারে কর্তৃপক্ষকে নতুন নির্বাচন আয়োজন করতে হবে। তবে জান্তা প্রধান মিন অং হ্লায়াং এখনও নির্বাচনের কোনও তারিখ ঘোষণা করেননি।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply