Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » গুয়ানতানামো কারাগার থেকে ২০ বছর পর মুক্তি পেলেন মজিদ




প্রায় ২০ বছর পর যুক্তরাষ্ট্রের পরিচালনাধীন গুয়ানতানামো বে কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন আল-কায়েদার সাবেক সদস্য মজিদ খান। মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ তাকে মধ্য আমেরিকার দেশ বেলিজ কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করেছে। বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) এক বিবৃতিতে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ পেন্টাগন এই তথ্য জানিয়েছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার খবর, ২০০৩ সালে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে মজিদ খানসহ মোট ৩৪ বন্দিকে আনা হয়েছিল গুয়ানতানামো কারাগারে। বিবৃতিতে পেন্টাগন জানিয়েছে, এ ৩৪ জনের মধ্যে ২০ জন মুক্তি দেয়ার উপযোগী। মজিদ খানকে ২০০৩ সালে পাকিস্তান থেকে বন্দি করা হয়। এর তিন বছর পর তাকে নেয়া হয় গুয়ানতানামো বে কারাগারে। এক বিবৃতিতে মজিদ খান জানিয়েছেন, তিনি তার জীবনের নতুন অধ্যায় শুরু করতে চান মধ্য আমেরিকার ৪ লাখ জনসংখ্যার দেশটিতে। তিনি বলেন, ‘আজ, আমার মনে হচ্ছ যেন আমার পুনর্জন্ম হয়েছে। আমি আবার মুক্ত পৃথিবীকে ফিরে এসেছি।’ আরও পড়ুন: গুয়ানতানামো বে'তে নিরাপরাধ মুসলিমকে নির্যাতনের ভয়াবহ বর্ণনা মজিদ খান তার বিবৃতিতে আরও বলেন, ‘আমি এখনো এক ধরনের বিস্ময়ের মধ্যে রয়েছি। কারণ আমার মুক্ত হতে এত বেশি সময় লেগেছে যে, আমার এখনো বিশ্বাস হচ্ছে না আমি মুক্তি পেয়েছি।’ মজিদ খান যুক্তরাষ্ট্রের ম্যারিল্যান্ডের একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে সেকেন্ডারি স্কুলে পড়ালেখা করতেন। ২০০১ সালে ৯/১১- এর ভয়াবহ হামলার পর তিনি পাকিস্তান চলে আসেন এবং আল-কায়েদায় যোগ দেন। এরপর ২০১২ সালের একটি বিচারে হত্যা, গুপ্তচরবৃত্তি এবং সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপে সহায়তা দেয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত হন তিনি। পেন্টাগন বিবৃতিতে বলেছে, ২০২১ সালে এসে মজিদ খানকে ১০ বছরের বেশি সাজা দেয়া হয়। আদালতের রায়ে বলা হয়, নিরাপত্তা রক্ষীদের সঙ্গে সহযোগিতা করায় তার রায় কিছুটা লাঘব করা হয়। আরও পড়ুন: মুক্তি পেলেন গুয়ানতানামোর সবচেয়ে বয়স্ক বন্দি উল্লেখ্য, ২০০২ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ ঘোষিত ওয়ার অন টেরর পরিচালনাকালে বিশ্বজুড়ে গ্রেফতার হওয়াদের বিভিন্ন দেশ থেকে এনে গুয়ানতানামো বে কারাগারে বন্দি করে রাখা শুরু হয়। সে বছরই কারাগারটি চালু হয়।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply