Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » পরিবার থেকে ১ হাজার অভিবাসী শিশুকে বিচ্ছিন্ন করেছিল ট্রাম্প প্রশাসন




প্রায় ১ হাজার অভিবাসী শিশুকে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন করেছিল সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন। দুই বছর আগে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া এসব শিশু এখনো পরিবারের কাছে ফিরতে পারেনি। যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে তাদের আলাদা করা হয়েছিল। খবর রয়টার্সের । যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে একটি চাইল্ড ডিটেনশন সেন্টার। ছবি: রয়টার্স যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটি (ডিএইচএস) বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) জানিয়েছে, সবমিলিয়ে পরিবার বিচ্ছিন্ন শিশুর সংখ্যা ৯৯৮ জন। এর মধ্যে ১৪৮ জনকে পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেয়ার প্রক্রিয়া চলছে। এ লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই এই বিষয়ে চেষ্টা চালাচ্ছে। আরও পড়ুন: ক্ষমতা পেলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে দেব: ট্রাম্প ডিএইচএস জানিয়েছে, টাস্ক ফোর্স এরইমধ্যে বেশ শ্রমসাধ্য কাজ করেছে। তারা ট্রাম্প প্রশাসনের আমালে করা ৩ হাজার ৯২৪ জন শিশুকে তাদের পরিবারকে আলাদা করার বিষয়ে বিভিন্ন নথিপত্র খুঁজে পেয়েছে। এসব শিশুর অধিকাংশই মধ্য আমেরিকার দেশগুলো থেকে আগত। তবে বাইডেন দায়িত্ব গ্রহণের আগেই এসব শিশুর অধিকাংশই তাদের পরিবারের কাছে ফিরে গেছে। ২০২১ সালে জানুয়ারি মানে যুক্তরাষ্ট্রের শাসনক্ষমতা গ্রহণের পরপরই একটি নির্বাহী আদেশ জারি করেন। সেই নির্বাহী আদেশ বলে গঠন করা হয় একটি টাস্ক ফোর্স। যাতে করে ট্রাম্প প্রশাসনের আমলে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন শিশুদের পরিবার শনাক্ত করে পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেয়া যায় না। বাইডেন ট্রাম্প প্রশাসনের ওই সিদ্ধান্তকে ‘মানবিক ট্র্যাজেডি’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। আরও পড়ুন: প্রথম রাউন্ড না খেলেও গলফ টুর্নামেন্ট জয়ের দাবি ট্রাম্পের ২০১৮ সালের বসন্তকালে কয়েক হাজর অভিবাসী লাতিন ও মধ্য আমেরিকার দেশগুলো থেকে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা চালায়। সে সময় মার্কিন সরকার শূন্য অভিবাসন নীতির নামে কয়েক হাজার শিশুকে তাদের পরিবারের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলে। তবে বিভিন্ন পর্যবেক্ষক সংস্থা এবং মানবাধিকার কর্মীরা দেখতে পেয়েছেন এমন নীতি গ্রহণেরও আগে শিশুদের এভাবে পরিবার থেকে আলাদা করে রাখার ব্যবস্থা শুরু হয়।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply