Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » ফার্মগেটে দৃষ্টিনন্দন ওভারপাস নিয়ে শঙ্কায় সাধারণ মানুষ




ফার্মগেটে দৃষ্টিনন্দন ওভারপাস নিয়ে শঙ্কায় সাধারণ মানুষ রাজধানীর ফার্মগেটে তৈরি হচ্ছে দৃষ্টিনন্দন ও পথচারীবান্ধব ওভারপাস। সংসদ ভবন এলাকার স্থাপনার সঙ্গে মিল রেখে নকশা করা এটি দেশের প্রথম দুই লেনের ওভারপাস। স্বস্তি থাকলেও সাধারণ মানুষের শঙ্কাও আছে কদিন টিকবে এর সৌন্দর্য। বিশেষ করে হকারের দখলে গেলে এত প্রশস্ত এই পথের সুফলবঞ্চিত হবেন নগরবাসী। ফার্মগেটে তৈরি হচ্ছে দৃষ্টিনন্দন ও পথচারীবান্ধব ওভারপাস। ছবি: সময় সংবাদ মেট্রোরেল, এলিভেটেট এক্সপ্রেসওয়ে সব মিলিয়ে যেন বদলে গেছে ঢাকার প্রাণকেন্দ্র ফার্মগেটের নকশা। ব্যস্ততম এই সড়কে নগরের সবচেয়ে পুরাতন ওভারপাস ভেঙে তৈরি এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কারণে কিছুটা কালক্ষেপণ হলেও এখন অনেকেটাই শেষের পথে। তৈরি হচ্ছে রাজধানীর সবচেয়ে প্রশস্ত আর নান্দনিক এক ওভারপাস। নকশার ক্ষেত্রে অনুপ্রেরণা সংসদ ভবন এলাকা। ওপরে ঠিক মাঝ বরাবার থাকবে শেড; দুই প্রান্তে থাকবে তাঁবু। এ ছাড়া দুই পাশে ছয়টি পকেট করিডোর, যেখানে দাঁড়িয়ে দেখা যাবে পুরো এলাকা। পাশাপাশি ওপরে ওঠানামার জায়গায় করা হচ্ছে প্লাজা। যেখানে থাকবে অস্থায়ী দোকান, বাস-বে, কার ড্রপের জন্য আলাদা জায়গা। থাকবে দুই পাশে দুটি পুলিশ বক্স। ওপরে চলাচল স্বাচ্ছন্দ্য করতে এবারই প্রথম দুই লেনের পথ হবে এই ব্রিজে। আরবিকো কনসালটেন্ট লিমিটেডের স্থপতি শারেক রউফ চৌধুরী জানান, অন্যান্য ওভার ব্রিজ থেকে এটাকে চওড়া করা হয়েছে। হাঁটার জন্য জায়গা প্রায় ১৮ ফুট চওড়া রয়েছে। এ ছাড়া ৬টার মতো পকেট স্পেস রেখেছি। সেখানে দাঁড়িয়ে মানুষ শহর উপভোগ করতে পারবে। আর এ জন্য চলাচলে কোনো বিঘ্ন ঘটবে না।

দৃষ্টিনন্দন এমন স্থাপনায় স্বস্তি ফিরেছে নগরবাসীর। তবে এত প্রশস্ত এই পথই আর কাল হয় কি না রয়েছে সেই শঙ্কাও। তারা বলছেন, সুন্দর একটা ব্রিজ হচ্ছে। এটা সবসময় সুন্দর থাকুক এটাই চাই। কিন্তু যারা এই ব্রিজের ব্যবস্থানার দায়িত্বে থাকবেন, তারা যেন হকারমুক্ত রাখেন। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টরা যদি সচেতন থাকেন , তবে মানুষজনের যাতায়াতে সুবিধা হবে। নগরবিদরা বলছেন, এসব স্থাপনা বেদখলে বরাবরই প্রভাব থাকে প্রভাবশালীদের। তাই কাঁটা তুলতে হবে কাঁটা দিয়ে। এ বিষয়ে নগর পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক ড. আদিল মোহাম্মদ খান সময় সংবাদকে বলেন, এক্ষেত্রে দেখা যায় এলাকার প্রভাবশালী ছাড়াও স্থানীয় কাউন্সিলরদের সম্পৃক্ততা দেখা গেছে। ওয়ার্ড কাউন্সিলরকে এই ওয়াক আউটগুলোকে দেখভালের সঙ্গে সম্পৃক্ত করতে পারি, তবে দখলদারিত্বের যে বিষয়গুলো থাকে, সেগুলো হয়তো এড়ানো যাবে। আরও পড়ুন: ব্রহ্মপুত্র রক্ষায় হাঁটু জলে নেমে প্রতিবাদ আর স্থানীয় কাউন্সিলরও বলছেন, আগের মতো নয়, নতুন এই ওভারব্রিজ হকারমুক্ত আর পথচারীবান্ধবের রাখতে থাকবে বিশেষ তদারকি। এ বিষয়ে ডিএনসিসির ২৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ফরিদুর রহমান খান ইরান বলেন, এই ব্রিজ উদ্বোধন হওয়ার পর হকাররা বসার চিন্তাও করতে পারবে না। আমরা নীতিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে এই ব্রিজে কোনো হকার থাকতে দেব না। ঢাকা উত্তর সিটির অধীনে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪ ইঞ্জিনিয়ারিং ব্রিগেড।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply