Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » জেলেনস্কিকে সরাতে নির্বাচনের ‘চাপ’ রিপাবলিকানদের!




ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে ক্ষমতা থেকে সরাতে দেশটিতে নির্বাচন আয়োজনের জন্য ‘চাপ প্রয়োগ’ করছে মার্কিন কংগ্রেসের রিপাবলিকানরা। সম্প্রতি ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। নির্বাচনের ‘সঠিক সময়’ আসেনি বলে জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। ফাইল ছবি ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু করে রাশিয়া। যুদ্ধের দেড় বছর পার হয়ে এর ভয়াবহতা কমলেও, বন্ধ হয়নি। এ অবস্থার মধ্যেই ২০২৪ সালের শুরুতে ইউক্রেনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। তবে চলমান যুদ্ধের মধ্যে নির্বাচন কতটা ফলপ্রসূ হবে, তা নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। এর মধ্যেই ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য, যা নিয়ে শোরগোল পড়ে গেছে আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক অঙ্গনে। সংবাদমাধ্যমটির তথ্যানুযায়ী, জেলেনস্কিকে ক্ষমতা থেকে সরাতে ইউক্রেনে নির্বাচন আয়োজনের জন্য ‘চাপ প্রয়োগ’ করছে মার্কিন কংগ্রেসের রিপাবলিকানরা। এছাড়া, জেলেনস্কিকে ক্ষমতা থেকে সরাতে নির্বাচনের ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র অন্যতম ‘চালিকাশক্তি’ হিসেবে কাজ করছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। বিশ্লেষকরা বলছেন, ইউক্রেনে সামরিক সহায়তা দেয়া বন্ধ করার জন্যই মূলত দেশটির নির্বাচন নিয়ে চাপ দিচ্ছে রিপাবলিকানরা। আরও পড়ুন: ইউক্রেন থেকে মনযোগ কেড়ে নিয়েছে ইসরাইল-হামাস সংঘাত: জেলেনস্কি তবে এখন নির্বাচনের ‘সঠিক সময়’ না বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট। এরপর থেকেই নির্বাচন না করার পক্ষে দাবি জোরালো হচ্ছে। এর জের ধরেই একটি রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের জন্ম নিয়েছে। অন্যদিকে নির্বাচন করতে আগ্রহী না জানালেও, এখনও সরাসরি না করেননি জেলেনস্কি। তবে যুদ্ধ চলাকালীন নির্বাচনের প্রধান সমস্যা হিসেবে তিনি তুলে ধরেছেন নিরাপত্তা, আইন ও তহবিল সংক্রান্ত জটিলতার কথা। আরও পড়ুন: মিসাইল হামলা: অত্যাধুনিক রুশ জাহাজ ডুবিয়ে দিলো ইউক্রেন! অন্যদিকে চলমান এ যুদ্ধের মধ্যে নির্বাচনই দেশটির মানুষদের রক্ষা করতে পারে বলে মত অনেকের। বিশ্লেষকরা বলছেন, নির্বাচনের জন্য ইউক্রেনকে এখনই প্রস্তুতি শুরু করতে হবে। কেননা যুদ্ধের কারণে দেশটির অনেক মানুষ বিভিন্ন দেশে পাড়ি জমিয়েছে, যাদের দেশে ফিরে আসার কোনো সম্ভাবনা নেই। এছাড়া নির্বাচনী অবকাঠামোও ধ্বংস হয়েছে। তাই নির্বাচন করতে হলে কর্তৃপক্ষকে পোস্টাল ভোটিং বা অনলাইনে ভোটের ব্যবস্থা করতে হবে। কিন্তু সরকার এসব বিষয়ে আলোচনা করতে নারাজ। তাই দেশটিতে আদৌ নির্বাচন হবে কি না, তা নিয়ে দেখা দিয়েছে শঙ্কা। সাম্প্রতিক সময়






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply