Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » ৮৫ আসনে ‘ভোট চুরি’ করা হয়েছে: পিটিআই




জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে অন্তত ৮৫টি আসনে ভোট চুরি করা হয়েছে বলে দাবি করেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। খবর ডনের। এ বিষয়ে সাংবিধানিক ও আইনি পদক্ষেপ নেয়ার কথা জানিয়েছে পিটিআই। ছবি: সংগৃহীত শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) পিটিআইয়ের কেন্দ্রীয় তথ্য সেক্রেটারি রওফ হাসান বলেন, দল ও প্রার্থীদের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বড় ভোট চুরির কারণে দেশের ইতিহাসে ২০২৪ সালকে মনে রাখা হবে। ইসলামাবাদে এক সংবাদ সম্মেলনে রওফ বলেন, হিসাব অনুযায়ী ১৭৭টি আসন আমাদের পাওয়ার কথা ছিল। তার মধ্যে আমরা পেয়েছি মাত্র ৯২টি আসন। আমাদের থেকে ৮৫টি আসনই চুরি করে কেড়ে নেয়া হয়েছে। তার দল এ বিষয়ে সাংবিধানিক ও আইনি পদক্ষেপ নিচ্ছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। আরও পড়ুন: পাকিস্তানের পরিস্থিতি ‘গভীরভাবে’ পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র তিনি আরও বলেন, আমরা ৪৬টি আসনের তথ্য যাচাই করেছি। এর মধ্যে ৩৯টি আসনে গড়মিল করা হয়েছে। নির্বাচনে কারচুপির বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য দলটির কাছে তিনটি উপায় ছিল। তার মধ্যে একটি হলো ফর্ম ৪৫ ও ফর্ম ৪৭ এর মধ্যে অমিল রয়েছে।' রওফের দাবি, জাতীয় পরিষদ ও প্রাদেশিক পরিষদের আসনগুলোতে ভোটের সংখ্যার মধ্যেও বিশাল পার্থক্য রয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে ভোট গণনা করে বিজয়ের ব্যবধান বাড়ানো হয়েছে। এদিকে জাতীয় নির্বাচনে ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে পাকিস্তানজুড়ে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, পিটিআইয়ের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার গহর আলী খান এই কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। আগামী শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) পাকিস্তানজুড়ে এ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হবে। গত ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি তথা জাতীয় পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে কোনো দলই সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় সরকার গঠনে দেখা দিয়েছে অনিশ্চতা। এছাড়া নির্বাচনে অনিয়ম ও ফল কারচুপির অভিযোগে বিক্ষোভ ও আন্দোলন শুরু হয়েছে। আরও পড়ুন: সরকার কতদিন টিকবে, জানালেন বিএনপির প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফলে সবচেয়ে বেশি (৯২টি) আসন পায় কারাবন্দি ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ সমর্থিত প্রার্থীরা। সেনাবাহিনীর আশীর্বাদ ও নির্বাচনের মাঠে সবরকম সুযোগ-সুবিধা সত্ত্বেও ৭৫টি আসন পেয়ে দ্বিতীয় হয় নওয়াজ শরিফের পাকিস্তান মুসলিম লীগ (পিএমএল-এন)। আর ৫৪ আসন নিয়ে তৃতীয় হয় পাকিস্তান পিপল’স পার্টি (পিপিপি)। এছাড়া ১৭ আসন পেয়ে চতুর্থ স্থানে উঠে আসে মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্ট পাকিস্তান (এমকিউএম-পি)। কোনো দলই সংখ্যাগরিষ্ঠতা তথা এককভাবে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় ১৩৪টি আসন না পাওয়ায় জোট সরকার গঠনই অবধারিত হয়ে ওঠে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply