Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » মানবিক পরিস্থিতির অবনতি, গাজা এখন মৃত্যুপুরী: ডব্লিউএইচও




ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা মৃতুপুরীতে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান তেদরোস আধানম গেব্রেয়াসুস। উত্তর গাজায় খাদ্য সরবরাহও বন্ধ করে দিয়েছে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি)। ছবি: সংগৃহীত বার্তা সংস্থা এএফপির বরাতে রিলিফওয়েব এ খবর দিয়েছে। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ সম্মেলনে ডব্লিউএইচও প্রধান ইসরাইল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছেন। সেই সঙ্গে গাজায় আন্তর্জাতিক সাহায্য অবাধে প্রবেশের সুযোগ দেয়ারও দাবি জানান তিনি। গেব্রেয়াসুস বলেন, গাজায় মানবিক পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। স্বাস্থ্যের ক্রমাগত অবনতি হচ্ছে। গাজা এখন একটি মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে। সেখানকার বেশিরভাগ অঞ্চলই ধ্বংস হয়ে গেছে এবং ক্রমান্বয়ে অবস্থার অবনতি হচ্ছে। ডব্লিউএইচও প্রধান আরও বলেন, আমরা কোন ধরনের পৃথিবীতে বাস করি, যেখানে মানুষ খাবার এবং পান করার পানি পায় না? হাঁটতে না পারা মানুষ সেবা-যত্নও পেতে পারে না? আমরা কোন ধরনের বিশ্বে বাস করি, যেখানে স্বাস্থ্যকর্মীরা অসহায় মানুষের জীবন রক্ষায় কাজ করার সময় নিজেরাই বোমা হামলার ঝুঁকিতে থাকেন? গেল বছরের ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের হামলায় ইসরাইলে ১২০০ মানুষ নিহত হন। এছাড়াও ২৪০ জনেরও বেশি মানুষকে বন্দি করে নিয়ে যায় তারা। এরপর থেকে গাজায় বোমা হামলা শুরু করেছে ইসরাইল। সাড়ে চার মাস পেরিয়ে গেলেও হামলা এখনো অব্যাহত রেখেছে তারা। বোমা হামলার পাশাপাশি উপত্যকাটিতে স্থল অভিযানও চালাচ্ছে ইসরাইলি সেনারা। আরও পড়ুন: গাজায় খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করলো ডব্লিউএফপি গেল সাড়ে চার মাস ধরে চলা ইসরাইলি বর্বরতায় গাজায় এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা ২৯ হাজার ছাড়িয়েছে। যার মধ্যে বেশিরভাগই নারী ও শিশু। আহত হয়েছেন ৬৯ হাজারেরও বেশি মানুষ। ইসরাইলি হামলার ভয়ে চলমান এ সংঘাতে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন গাজার ৮৫ শতাংশ বাসিন্দা। যুদ্ধের আগে উপত্যকাটিতে ২৩ লাখ মানুষ বসবাস করতেন। আর গাজার ৭০ শতাংশেরও বেশি বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে গেছে। বর্তমানে তারা গাজায় জাতিসংঘের পরিচালিত স্কুলগুলোতে আশ্রয় নিয়েছেন, আর কেউ কেউ তাঁবু টানিয়ে বিভিন্ন জায়গায় বাস করছেন। এ অবস্থায় খাদ্য ও বিশুদ্ধ পানির প্রবল সংকট দেখা দিয়েছে উপত্যকাটিতে। অন্যদিকে চরম এ সংকটের সময়েও উত্তর গাজায় খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি)। বুধবার (২১ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে আল জাজিরা জানিয়েছে, গাজার উত্তরাঞ্চলে খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে ডব্লিউএফপি। ব্যাপক বিশৃঙ্খলার কারণে তাদের খাদ্য সরবরাহকারী যানবাহনগুলো সম্পূর্ণরূপে ‘বিপর্যয় এবং সহিংসতার’ সম্মুখীন হয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের সংস্থাটি। আরও পড়ুন: গাজায় ছয় মাসে মারা যেতে পারে ৮ হাজার ফিলিস্তিনি! সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনের স্বাধীন গবেষকদের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, গাজায় যুদ্ধ এখন বন্ধ হয়ে গেলেও চলমান সংঘাতের কারণে সৃষ্ট জনস্বাস্থ্য সংকটের কারণে আগামী ছয় মাসে সেখানে প্রায় ৮ হাজার মানুষের প্রাণহানি হতে পারে। সাম্প্রতিক সময়






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply