Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » পাকিস্তানে ৮-১০ মাসের বেশি টিকবে না জোট সরকার: জিডিএ নেতা




জাতীয় নির্বাচনে কোনো দল একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় পাকিস্তানে জোট সরকার গঠনে জোর আলোচনা চলছে। কিন্তু জোট করে সরকার গঠন করা হলে তা কতদিন টিকবে তা নিয়ে জনমনে সংশয় রয়েছে। জোট সরকার নিয়ে এবার ভবিষ্যদ্বাণী করলেন গ্র্যান্ড ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স’র (জিডিএ) প্রধান পীর সৈয়দ সিবগাতুল্লাহ শাহ রুশদী। তিনি পীর পাগারা নামেও বেশ পরিচিত। গত ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি তথা জাতীয় পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ছবি: সংগৃহীত ডনের প্রতিবেদন মতে, জিডিএ নেতা পীর পাগারা বলছেন, জোট সরকার হলেও আগামী ৮-১০ মাসের বেশি টিকবে না। এরপর সম্ভবত জরুরি অবস্থা বা সামরিক আইন জারি করা হবে। ২০২২ সালে ইমরান খান সরকারের পতনের পর যে পিএমএল-এনের নেতৃত্বে জোট সরকার ক্ষমতা আসে। এরপর থেকে পাকিস্তানে রাজনৈতিক সংকটের সঙ্গে দেখা দেয় নজিরবিহীন অর্থনৈতিক সংকট। যা এখনও অব্যাহত রয়েছে। ওই সংকটের দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করে পীর পাগারা আরও বলেন, গত ২০ মাসে আকাশছোঁয়া মূল্যস্ফীতির কারণে কী ঘটছে? মধ্যবিত্তের পকেট খালি করা হচ্ছে। মুদ্রাস্ফীতির পর মূল্যস্ফীতি আকাশ ছুঁয়ে যাবে এবং মধ্যবিত্ত নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। এর আগে বিএনপি-এম সভাপতি সরদার আখতার মেঙ্গল ভবিষ্যদ্বাণী করে বলেন, দেড় বছরের মধ্যে পাকিস্তানের নতুন সরকারের পতন হবে। আরও পড়ুন: নির্বাচন বাতিল চেয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টে আবেদন বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) জারি করা এক ভিডিও বার্তায় মেঙ্গল বলেন, দুই থেকে তিন দলের সমন্বয়ে নতুন সরকার দেড় বছরের বেশি চলতে পারবে না। তার মতে, জোট সরকারের অতীত অভিজ্ঞতার পরিপ্রেক্ষিতে এটি ধরে নেয়া যায় যে জোটের শরিকরা কিছুদিন গেলেই আগের মতো একে অপরকে ব্ল্যাকমেইল করা শুরু করবে। এদিকে জাতীয় নির্বাচনে ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে পাকিস্তানজুড়ে শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। জিও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, পিটিআইয়ের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার গহর আলী খান এই কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। আগামী শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) পাকিস্তানজুড়ে এ বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হবে। আরও পড়ুন: ৮৫ আসনে ‘ভোট চুরি’ করা হয়েছে: পিটিআই গত ৮ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি তথা জাতীয় পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে কোনো দলই সংখ্যাগরিষ্ঠতা না পাওয়ায় সরকার গঠনে দেখা দিয়েছে অনিশ্চতা। এছাড়া নির্বাচনে অনিয়ম ও ফল কারচুপির অভিযোগে বিক্ষোভ ও আন্দোলন শুরু হয়েছে। নির্বাচনের ফলাফলে সবচেয়ে বেশি (৯২টি) আসন পায় কারাবন্দি ইমরান খানের দল তেহরিক-ই-ইনসাফ সমর্থিত প্রার্থীরা। সেনাবাহিনীর আশীর্বাদ ও নির্বাচনের মাঠে সবরকম সুযোগ-সুবিধা সত্ত্বেও ৭৫টি আসন পেয়ে দ্বিতীয় হয় নওয়াজ শরিফের পাকিস্তান মুসলিম লীগ (পিএমএল-এন)। আর ৫৪ আসন নিয়ে তৃতীয় হয় পাকিস্তান পিপল’স পার্টি (পিপিপি)। এছাড়া ১৭ আসন পেয়ে চতুর্থ স্থানে উঠে আসে মুত্তাহিদা কওমি মুভমেন্ট পাকিস্তান (এমকিউএম-পি)। কোনো দলই সংখ্যাগরিষ্ঠতা তথা এককভাবে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় ১৩৪টি আসন না পাওয়ায় জোট সরকার গঠনই অবধারিত হয়ে ওঠে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply