Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » সেতুর কাজ অর্ধেক করে ঠিকাদার লাপাত্তা মেহেরপুর সদর উপজেলার উজলপুরে ভৈরব নদীতে




মেহেরপুর সদর সেতুর কাজ অর্ধেক করে ঠিকাদার লাপাত্তা

+ মেহেরপুর সদর উপজেলার উজলপুরে ভৈরব নদে সেতুর কাজ শুরু হয় ২০২১ সালের জুনে। দরপত্র অনুযায়ী কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২৩ সালের জুনে। কিন্তু অর্ধেক কাজ শেষ করে ঠিকাদার লাপাত্তা ৯ মাস ধরে। ফলে এলাকাবাসী পড়েছেন চরম দুর্ভোগে। জরুরি যাতায়াতের জন্য সেতুটির নিচে বাঁশ-কাঠের পাটাতন তৈরি করেছেন তারা। সেখান দিয়েই ঝুঁকি নিয়ে হেঁটে পারাপার হচ্ছেন। এতে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। গ্রামবাসী দ্রুত সময়ের মধ্যে সেতুটির কাজ শেষ করার দাবি জানিয়েছেন। উজলপুর পড়েছে উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়নে। ভৈরবের এক তীরে উজলপুর, অন্য তীরে ফতেপুর। সেখানে সেতু নির্মাণের জন্য এলাকাবাসী দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছিলেন। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) সদর উপজেলা সূত্র জানায়, বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলা গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ৯৬ দশমিক ১০ মিটার দীর্ঘ সেতুটি নির্মাণে প্রকল্প নেওয়া হয়। এ জন্য বরাদ্দ হয় প্রায় সাড়ে ৬ কোটি টাকা। দরপত্র পায় ফরিদপুরের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স কামার জানি ট্রেডার্স। তাদের কাছ থেকে সাবঠিকাদারি নিয়ে কুষ্টিয়ার ঠিকাদার সুমন রহমান ২০২১ সালের জুনে কাজ শুরু করেন। এলাকাবাসী জানায়, কয়েক মাসের মধ্যে সেতুটির দুটি পিলার ও দুই পাশের সংযোগ সড়কের জন্য গাইড ওয়াল তৈরি করা হয়। সব মিলিয়ে প্রায় অর্ধেক কাজ হওয়ার পর থেকে সাবঠিকাদার সুমন রহমানেরও দেখা পাচ্ছেন না। ফলে সেতু নির্মাণের সরঞ্জাম নষ্ট হচ্ছে। রডে মরিচা পড়ছে। স্থানীয় লোকজনের আশঙ্কা, নতুন রড এভাবে নষ্ট হওয়ার পর সেতু নির্মাণ হলে স্থায়িত্ব কমে যাবে। তারা জানতে পেরেছেন, সেতুর কাজের জন্য বরাদ্দ টাকার ৫৫ শতাংশ তুলে নিয়েছেন ঠিকাদার। ছহিউদ্দিন ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক মাজহারুল ইসলাম উজলপুরের বাসিন্দা। তিনি বলেন, সাড়ে ৬ কোটি টাকা খরচে যে সেতুটি নির্মাণ হচ্ছে, তা শেষ না করেই ঠিকাদারের পালিয়ে যাওয়া দুঃখজনক। এতে গ্রামবাসী চরম দুর্ভোগে পড়েছেন।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply