Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » গাজায় যুদ্ধবিরতি ইসরাইলের ওপর চাপ বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইইউ, জাতিসংঘে ভোট




গাজায় যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের খসড়া প্রস্তাবে শুক্রবারের (২২ মার্চ) মধ্যেই জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ভোটাভুটি হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এর মধ্যেই গাজায় ‘মানবিক বিরতি’র আহ্বান জানিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। সব মিলিয়ে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে পাঁচ মাস ধরে চলা বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে ইসরাইলের ওপর চাপ বাড়াচ্ছে বিভিন্ন পক্ষ। খাবারের জন্য লাইন ধরে অপেক্ষা করছেন অসংখ্য ফিলিস্তিনি। ছবি: রয়টার্স সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা বলছে, ইসরাইল ও ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু’র কট্টর মিত্র হিসেবে পরিচিত যুক্তরাষ্ট্র শুরুতে গাজা যুদ্ধে দৃঢ় সমর্থন জানালেও, ধীরে ধীরে সুর পাল্টাতে শুরু করেছে তারা। বিশ্লেষকরা বলছেন, গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে ওয়াশিংটনের সবশেষ খসড়া প্রস্তাবটি এ ইস্যুতে তাদের আরও কঠোর অবস্থানের বিষয়টিই প্রমাণ করে। ইসরাইলি হামলায় প্রায় ৩২ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত এবং গাজায় সৃষ্ট তীব্র মানবিক সংকটের পর বৈশ্বিক নিন্দার মধ্যেই মূলত এমন অবস্থান নিলো যুক্তরাষ্ট্র। আরও পড়ুন: মধ্যপ্রাচ্য সফর /গাজা যুদ্ধ শেষ করার আহ্বান ব্লিঙ্কেনের আল জাজিরা জানিয়েছে, জাতিসংঘে দেয়া মার্কিন খসড়া প্রস্তাবে গাজার বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষা এবং মানবিক সহায়তা বিতরণের অনুমতি দেয়ার জন্য ‘তাৎক্ষণিক এবং টেকসই যুদ্ধবিরতি’র বিষয়টিকে ‘অপরিহার্য’ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। এছাড়া যুদ্ধবিরতি হলে, হামাসের হাতে বন্দিদের মুক্তির বিষয়টিও সেখানে শর্ত হিসেবে থাকবে। এর আগে, গেল ফেব্রুয়ারিতেই যুদ্ধবিরতির কথা এড়িয়ে গিয়ে জাতিসংঘের এক প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু তারা নিজেরাই এখন সেই প্রস্তাব আনল। আরও পড়ুন: রাফায় অভিযান চালাতে কেন এত মরিয়া ইসরাইল? শুক্রবারের ভোটের (যুক্তরাষ্ট্রের খসড়া প্রস্তাবের ওপর) কথা ঘোষণা করে, জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত লিন্ডা থমাস গ্রিনফিল্ড বলেছেন, ‘মার্কিন কূটনীতিকরা একটি রেজুলেশন নিয়ে কাজ করছেন, যা একটি চুক্তির অংশ হিসেবে গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে চলমান কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে দ্ব্যর্থহীনভাবে সমর্থন করবে এবং জিম্মিরা মুক্তি পাবে। এর ফলে মানবিক সহায়তার পথও খুলবে।’






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply