Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » মেহেরপুর সদর উপজেলার উজলপুর গ্রামের ভৈরব




এক বছর পর ফের মেহেরপুর সদর উপজেলার উজলপুর গ্রামের ভৈরব নদের ওপর শুরু নির্মাণকাজ নির্মাণসামগ্রীর দাম বৃদ্ধির অজুহাতে ব্রিজ নির্মাণের কাজ ফেলে পালিয়ে যাওয়া ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পুনরায় নির্মাণকাজ শুরু করেছে। প্রায় ১ বছর পর পুরোদমে আবার কাজ শুরু করেছে শ্রমিকরা। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই সম্পূর্ণ কাজ শেষ হবে জানান ঠিকাদার। মেহেরপুর সদর উপজেলার উজলপুর চক সড়ক-ফতেপুর গ্রামের ভৈরব নদের উপর বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলা গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ব্রিজটির নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০২১ সালের ১৬ আগস্ট। শেষ হওয়ার কথা ২৩ সালের জুন মাসে। যার নির্মাণব্যয় ধরা হয়েছে ৫ কোটি ৮০ লাখ টাকা। কাজটি করছিল ফরিদপুরের ‘মেসার্স কামার জানি সুমন’ (জেভি) নামের একটি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। কিন্তু ৫০ শতাংশ কাজ করে নির্মাণসামগ্রীর দাম বৃদ্ধি ও নি¤œমানের সামগ্রী ব্যবহার করায় গ্রামবাসীর তোপের মুখে ব্রিজ নির্মাণের কাজ ফেলে চলে যায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। বিষয়টি জনপ্রশাসনমন্ত্রীর নজরে এলে তিনি সদর উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলীকে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশ দেন। অবশেষে পুনরায় নির্মাণকাজ শুরু করে ঠিকাদার। গতকাল রবিবার সরজমিন গিয়ে দেখা যায়, ঢালাইয়ের কাজ চলমান রয়েছে। পাশাপাশি দুপাশে রাস্তার জন্য কাজ করছে শ্রমিকরা। উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলীর প্রতিনিধি দল সেখানে উপস্থিত থেকে কাজ পর্যবেক্ষণ করছেন। মেহেরপুর সদর উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলী সাব্বির উল ইসলাম বলেন, ব্রিজটি যাতে দ্রুত চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হয় সে ব্যবস্থা করা হচ্ছে। আবহাওয়া ভালো থাকলে এখন থেকে আর এক দিনও কাজ বন্ধ থাকবে না। সরেজমিনে দেখা যায়, মেহেরপুর সদর উপজেলার উজলপুর গ্রামের ভৈরব নদের ওপর দিয়ে চলাচলের জন্য ব্রিজটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০২১ সালের ডিসেম্বরে। চলতি বছরের জুনে এটি শেষ হওয়ার কথা। অথচ এখনো বাকি রয়েছে প্রায় অর্ধেক কাজ। নদীর দুই পাশের গ্রাম ও কৃষিপণ্য বহনের জন্য ব্রিজটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলা গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ৯৭৫ মিটার চেইনেজে ৯৬.১০ মিটার পিএসসি গার্ডার ব্রিজটি নির্মাণে প্রায় সাড়ে ছয় কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছিল GK eQi ci ‡di ‡g‡nicyi m`i Dc‡Rjvi DRjcyi M«v‡gi ‰fie b‡`i Ici ïiæ wbg©vYKvR wbg©vYmvgM«xi `vg e…w×i ARynv‡Z we«R wbg©v‡Yi KvR ‡d‡j cvwj‡q hvIqv wVKv`vwi c«wZôvb cybivq wbg©vYKvR ïi“ K‡i‡Q| c«vq 1 eQi ci cy‡iv`‡g Avevi KvR ïiæ K‡i‡Q k«wgKiv| AvMvgx wW‡m¤^‡ii g‡a¨B m¤ú~Y© KvR ‡kl n‡e Rvbvb wVKv`vi| ‡g‡nicyi m`i Dc‡Rjvi DRjcyi PK moK-d‡Zcyi M«v‡gi ‰fie b‡`i Dci e…nËi Kywóqv ‡Rjv M«vgxY AeKvVv‡gv Dbœqb c«K‡íi AvIZvq we«RwUi wbg©vYKvR ïi“ nq 2021 mv‡ji 16 AvM÷| ‡kl nIqvi K_v 23 mv‡ji Ryb gv‡m| hvi wbg©vYe¨q aiv n‡q‡Q 5 ‡KvwU 80 jvL UvKv| KvRwU KiwQj dwi`cy‡ii Ô‡gmvm© Kvgvi Rvwb mygbÕ (‡Rwf) bv‡gi GKwU wVKv`vi c«wZôvb| wKš‘ 50 kZvsk KvR K‡i wbg©vYmvgM«xi `vg e…w× I wb¤œgv‡bi mvgM«x e¨envi Kivq M«vgevmxi ‡Zv‡ci gy‡L we«R wbg©v‡Yi KvR ‡d‡j P‡j hvq wVKv`vwi c«wZôvb| welqwU Rbc«kvmbgš¿xi bR‡i G‡j wZwb m`i Dc‡Rjv wbe©vnx c«‡KŠkjx‡K `ª“Z e¨e¯’v ‡bqvi wb‡`©k ‡`b| Ae‡k‡l cybivq wbg©vYKvR ïi“ K‡i wVKv`vi| MZKvj iweevi miRwgb wM‡q ‡`Lv hvq, XvjvB‡qi KvR Pjgvb i‡q‡Q| cvkvcvwk `ycv‡k iv¯—vi Rb¨ KvR Ki‡Q k«wgKiv| Dc‡Rjv wbe©vnx c«‡KŠkjxi c«wZwbwa `j ‡mLv‡b Dcw¯’Z ‡_‡K KvR ch©‡e¶Y Ki‡Qb| ‡g‡nicyi m`i Dc‡Rjv wbe©vnx c«‡KŠkjx mvweŸi Dj Bmjvg e‡jb, we«RwU hv‡Z `ª“Z PjvP‡ji Rb¨ Db¥y³ Kiv nq ‡m e¨e¯’v Kiv n‡”Q| AvenvIqv fv‡jv _vK‡j GLb ‡_‡K Avi GK w`bI KvR eÜ _vK‡e bv| m‡iRwg‡b ‡`Lv hvq, ‡g‡nicyi m`i Dc‡Rjvi DRjcyi M«v‡gi ‰fie b‡`i Ici w`h‡় PjvP‡ji Rb¨ we«RwUi wbg©vY KvR ïi“ nq 2021 mv‡ji wW‡m¤^‡i| PjwZ eQ‡ii Ry‡b GwU ‡kl nIqvi K_v| A_P GL‡bv evwK i‡q‡Q c«vh A‡a©K KvR| b`xi `yB cv‡ki M«vg I K…wlcY¨ en‡bi Rb¨ we«RwU LyeB ¸iæZ¡c~Y©| e…nËi Kywóqv ‡Rjv M«vgxY AeKvVv‡gv Dbœqbœ c«K‡íi AvIZvh 975 wgUvi ‡PB‡b‡R 96.10 wgUvi wcGmwm MvW©vi we«RwU wbg©v‡Y c«vq mv‡o Qh ‡KvwU UvKv e¨h aiv n‡qwQj gnmxb Avjx Av½yi mv‡eK ‡g‡nicyi cÖwZwbwa (‰`wbK RbKÚ) ‡gvevBj -01558406298 েহেরপুরের উজলপুর মেয়াদ শেষেও সেতুটির নির্মাণকাজ অর্ধেক বাকি! নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ার পরও প্রায় অর্ধেক বাকি মেহেরপুরের উজলপুর ব্রিজের নির্মাণকাজ। অবহেলা ছাড়াও পর্যাপ্ত সরঞ্জামাদির অভাবে ঢিলেঢালাভাবে চলছে কাজ। প্রায় ৫ হাজার মানুষের চলাচলে এর নির্মাণ কবে যে শেষ হবে - সেটিই এখন প্রশ্ন। এদিকে দ্রুত কাজ শেষ করতে প্রয়োজনীয় নির্দেশনার পাশাপাশি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর সময়ও বাড়িয়েছে। বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলা গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ৯৭৫ মিটার চেইনেজে ৯৬.১০ মিটার পিএসসি গার্ডার ব্রিজটি নির্মাণে প্রায় সাড়ে ছয় কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে সরেজমিনে দেখা যায়, মেহেরপুর সদর উপজেলার উজলপুর গ্রামের ভৈরব নদের ওপর দিয়ে চলাচলের জন্য ব্রিজটির নির্মাণ কাজ শুরু হয় ২০২১ সালের ডিসেম্বরে। চলতি বছরের জুনে এটি শেষ হওয়ার কথা। অথচ এখনো বাকি রয়েছে প্রায় অর্ধেক কাজ। নদীর দুই পাশের গ্রাম ও কৃষিপণ্য বহনের জন্য ব্রিজটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ঢিলেঢালা কাজে স্থানীয়দের মাঝে বেজায় অসন্তোষ। লাভলু হোসেন নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, দীর্ঘদিন ধরে আশায় বসে আছি; কিন্তু সেতুটির কাজ আর শেষ হচ্ছে না। নদীর এক পাড়েই প্রায় ৫ হাজার মানুষ চাষাবাদ করে। সেতুটি না হওয়ায় উৎপাদিত ফসল আনা-নেয়াতে প্রায় তিন কিলোমিটার রাস্তা ঘুরে যেতে হচ্ছে। উজলপুর গ্রামের বাসিন্দা জহুরুল বলেন, ঠিকাদারের অবহেলায় ধীরগতিতে হচ্ছে ব্রিজটির নির্মাণকাজ। ব্রিজ তৈরির প্রয়োজনীয় সরঞ্জামও কম। তাছাড়া মিস্ত্রিরাও নিয়মিত কাজে আসেন না। স্থানীয়রা বলছেন, ব্রিজ নির্মাণে রড, বালু ও সিমেন্ট পড়ে থেকে নষ্ট হচ্ছে। দ্রুত কাজটির বাস্তবায়ন চান তারা। কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে কয়েকজন শ্রমিক জানান, মিস্ত্রির সংখ্যা কম এবং সরঞ্জামাদিরও কম। কাজে ধীরগতির কারণের বিষয়ে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান - মেসার্স কামার জানি সুমনের ম্যানেজার আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আর কাজ করতে কিছু সমস্যার সম্মুখীন হওয়ায় কাজে দেরি হচ্ছে। আরও পড়ুন: ভোলা শহররক্ষা ব্লক বাঁধে ধস, ঠেকাতে মরিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ড ব্রিজটি দ্রুত শেষ করতে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেয়া হয়েছে বলে জানিয়ে সদর উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলী শাহীন আলী বলেন, চলতি বছরের নভেম্বর পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়েছে। এর মধ্যে কাজ শেষ না হলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলা গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় ৯৭৫ মিটার চেইনেজে ৯৬.১০ মিটার পিএসসি গার্ডার ব্রিজটি নির্মাণে প্রায় সাড়ে ছয় কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply