Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » হাঁপানির চিকিৎসা কম্বিনেশন ইনহেলার (ছয়)




হাঁপানির চিকিৎসা কম্বিনেশন ইনহেলার (ছয়) হাঁপানি কমানোর জন্য এই ডিভাইসটি রোগীকে একই সাথে একটি ইনহেলড কর্টিকোস্টেরয়েড এবং একটি দীর্ঘ কার্যকর বিটা-অ্যাগোনিস্ট সরবরাহ করে। যেমনঃ বুডেসোনাইড এবং ফর্মোটেরল ফ্লুটিকাসোন এবং সালমিটারোল

মোমেটাসোন এবং ফরমোটেরোল থিওফাইলাইন এটি শ্বাসনালী খুলে দেয় এবং রোগীর বুকের আঁটসাঁটতা কমায়। এই দীর্ঘমেয়াদী ঔষধটি সরাসরি বা ইনহেলার দিয়ে মুখের মাধ্যমে গ্রহণ করতে হয়। স্বল্প কার্যকর বিটা-অ্যাগোনিস্ট এগুলো রেসকিউ মেডিসিন বা রেসকিউ ইনহেলার নামে পরিচিত। এগুলো শ্বাসনালীর চারপাশের পেশীগুলোর ব্যান্ডগুলোকে আলগা করে বায়ু চলাচল সহজ করে। যেমনঃ অ্যালবিউটেরল (Albuterol) লেভাবিউটেরল (Levalbuterol) অ্যান্টিকোলিনার্জিকস এই ব্রঙ্কোডাইলেটরগুলো শ্বাসনালীর চারপাশে পেশী ব্যান্ডগুলিকে শক্ত হতে বাধা দেয়। যেমনঃ ইপ্রাট্রোপিয়াম (Ipratropium) টিওট্রোপিয়াম (Tiotrpoium) মৌখিক এবং শিরায় কর্টিকোস্টেরয়েড হাঁপানি আক্রমণের সময় রোগীকে একটি রেসকিউ ইনহেলারের সাথে মৌখিকভাবে এগুলো নিতে হয়। আর যদি খারাপ হাঁপানির আক্রমণের জন্য রোগী হাসপাতালে থাকে তবে সরাসরি শিরায় স্টেরয়েড ইনজেকশন দেওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এগুলো শ্বাসনালীতে ফোলাভাব এবং প্রদাহ কমিয়ে দেয়। যেমনঃ মিথাইলপ্রেডনিসোলোন (Methylprednisolone) প্রেডনিসোলোন (Prednisolone) প্রেডনিসোন (Prednisone) এছাড়াও কিছু ঔষধ আছে যেগুলো গুরুতর হাঁপানির ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে যখন উপরোক্ত ঔষধগুলো ব্যবহারেও উপসর্গ কমে না। যেমনঃ ওমালিজুমাব (Omalizumab) অ্যালার্জি দ্বারা সৃষ্ট হাঁপানির চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এটি প্রতি ২ থেকে ৪ সপ্তাহে একটি ইনজেকশন হিসাবে রোগীকে দেওয়া হয়। কিছু ঔষধ শরীরের ইমিউন কোষগুলিকে এমন জিনিস তৈরি করা থেকে বিরত রাখে যা প্রদাহ সৃষ্টি করে। যেমনঃ বেনরালিজুমাব (Benralizumab) মেপোলিজুমাব (Mepolizumab) রেসলিজুমাব (Reslizumab)






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply