বাছুর গরুর রক্ত আমাশয় রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
বাছুর গরুর রক্ত আমাশয় রোগের লক্ষণ ও প্রতিকারককসিডিওসিস রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা,
গবাদিপশুর স্বাস্থ্যসম্মত বিধি ব্যবস্থা মেনে চলতে হবে।
গবাদিপশুর বাচ্চা প্রসব ও লালন-পালনের স্থান শুষ্ক ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
গবাদিপশুর বাচ্চা পালনের ঘরে সঠিক পরিমান যাইগার ব্যবস্থা করতে হবে।
গবাদিপশুর খাদ্য ও পানী মলের সাথে লেগে যেন কোন ভাবেই দূষিত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
ঠাসাঠাসিভাবে গবাদিপশুর পালন পরিহার করা উচিত।
গরুর খাবারের পাত্র সবসময় পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্য রাখতে হবে।
গরুকে সবসময় টাটকা ও বিশুদ্ধ পানি পান করাতে হবেঅ
প্রাথমিক অবস্থায় দুর্গন্ধযুক্ত ও সাদা মিউকাস মিশ্রিত পাইখানা বা ডায়রিয়া হয়। এতেকরে প্রানীতে ডিহাইড্রেশন দেখা দেয় ও দূর্বল হয়ে পরে। এ সময় মৃদুজ্বর হয়েএবং ধীরে ধীরে তাপমাত্রা স্বাভাবিক হয়। কয়েকদিন পর থেকে পায়খানার সাথে রক্তের ছিটা ও আম দেখা যায়। সংক্রমণ পুরাতন হলে পায়খানায় রক্ত ও আম বাড়তে থাকে।
কখনো কখনো লেজের গোড়ায় রক্ত মিশ্রিত মল বা পাইখানা লেগে থাকে।
হঠাৎ করে পায়খানা শুরু হয়
পায়খানার সময় ঘন ঘন কোথ দেয়
পায়খানা খুবই দুগর্ন্ধযুক্ত
আক্রান্ত পশু দিন দিন দূর্বল হতে থাকে
কখনো কখনো তীব্র কোৎ দেয়ার ফলে অন্ত্র বাহিরে বেরিয়ে আসে।
তীব্র রোগে পেশীর কম্পন ও খিঁচুনি হয়।
পশুর মল বা গোবর অনুবীক্ষণ যন্ত্র দ্বারা পরীক্ষা করলে আইমেরিয়ার উসিস্ট অংশ দেখতে পাওয়া যায়।

No comments: