Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » রক্তশূন্যতা হওয়ার পর চিকিৎসা-(সাত-শেষ)




রক্তশূন্যতা হওয়ার পর চিকিৎসা-(সাত-শেষ) রক্তশূন্যতা হওয়ার পর চিকিৎসা করার চেয়ে রক্তশূন্যতা যাতে না হয় সেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা ভালো। এজন্যই বলা হয়ে থাকে, “প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম”। ১.রক্তক্ষরণের চিকিৎসা ভারী মাসিক বা পেটের সমস্যা থাকলে, যেমনঃ ঘন ঘন ডায়রিয়ায় মলের সাথে রক্ত গেলে চিকিৎসা করতে হবে। ২.আয়রন যুক্ত খাবার খাওয়া

উচ্চ মাত্রার আয়রন যুক্ত খাবার, যেমনঃ চর্বিহীন মাংস, মুরগির মাংস, গাঢ় সবুজ শাক-সবজি এবং মটরশুটি খেলে আয়রনের মাত্রা বাড়তে পারে। ৩.ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খাওয়া কমলার রস, স্ট্রবেরি এবং ব্রকোলির মতো ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খাওয়া। পর্যাপ্ত ভিটামিন সি শরীরকে পানীয় এবং খাবার থেকে আয়রন শোষণ করতে সাহায্য করতে পারে। ৪.ভিটামিন বি- বারো যুক্ত খাবার খাওয়া ভিটামিন বি- বারো যুক্ত খাবার, যেমনঃ গরুর মাংস, ডিম ইত্যাদি খাওয়া। ৫.সুষম খাদ্য সুষম খাদ্য শরীরের সব ধরনের খাদ্য উপাদানের চাহিদা পূরণ করে। তাই সবসময় সুষম খাদ্য গ্রহণ করা উচিত। ৬.চা বা কফি পান সীমিত করা খাবারের সাথে চা বা কফি পান সীমিত করা। খাবারের সাথে কফি এবং চা পান করলে এগুলো শরীরের জন্য আয়রন শোষণ করা কঠিন করে তুলতে পারে। ৭.ঔষধ গ্রহণে সতর্কতা যেসব ঔষধ শরীরে লোহিত রক্তকণিকাকে ধ্বংস করে সেগুলো গ্রহণে সতর্ক হওয়া। যেমনঃ ক্যালসিয়াম বড়ি শরীরের আয়রন শোষণকে প্রভাবিত করতে পারে। সর্বোপরি, স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়া এবং স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপন করা রক্তশূন্যতা প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply