Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » রক্তশূন্যতার প্রকারভেদ-(দুই)




রক্তশূন্যতার প্রকারভেদ-(দুই) ১.আয়রনের অভাবজনিত রক্তশূন্যতা শরীরে পর্যাপ্ত আয়রনের অভাবে আয়রনের অভাবজনিত রক্তশূন্যতা দেখা দেয়। হিমোগ্লোবিনের প্রধান উপাদান আয়রন। পর্যাপ্ত আয়রন ছাড়া, শরীর যথেষ্ট পরিমাণ হিমোগ্লোবিন তৈরী করতে পারে না। ফলে রক্তশূন্যতার সৃষ্টি হয়। ২.সিকেল সেল রক্তশূন্যতা সিকেল সেল রক্তশূন্যতা একটি বংশগত রক্তের ব্যাধি। এটি ত্রুটিপূর্ণ গঠনের হিমোগ্লোবিন দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। ৩.হেমোলাইটিক রক্তশূন্যতা হেমোলাইটিক রক্তশূন্যতা তখন ঘটে যখন লোহিত রক্তকণিকা তৈরির চেয়ে দ্রুত ধ্বংস হয়ে যায়। লোহিত রক্তকণিকার এই দ্রুত ধ্বংস হওয়াকে বলা হয় হেমোলাইসিস। ৪.অ্যাপ্লাস্টিক রক্তশূন্যতা শরীর যখন পর্যাপ্ত নতুন রক্তকণিকা তৈরি করা বন্ধ করে দেয় তখন অ্যাপ্লাস্টিক রক্তশূন্যতা ঘটে থাকে। এই অবস্থা অনিয়ন্ত্রিত রক্তপাতের প্রবণতা বাড়িয়ে দেয়। অ্যাপ্লাস্টিক অ্যানিমিয়া যে কোনও বয়সে হতে পারে। ৫.পারনিসাস রক্তশূন্যতা পারনিসাস রক্তশূন্যতা তখন ঘটে যখন অন্ত্র সঠিকভাবে ভিটামিন বি-বারো শোষণ করতে পারে না। লোহিত রক্তকণিকা তৈরির জন্য শরীরের ভিটামিন বি-বারো এর প্রয়োজন হয়। মুরগির মাংস, শেলফিশ, ডিম এবং দুগ্ধজাত খাবার থেকে এই ভিটামিন পাওয়া যায়। ৫.থ্যালাসেমিয়া থ্যালাসেমিয়া হল উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত(অর্থাৎ, জিনের মাধ্যমে বাবা-মায়ের কাছ থেকে শিশুদের কাছে চলে যাওয়া) রক্তের ব্যাধি। এক্ষেত্রে শরীরে হিমোগ্লোবিন নামক প্রোটিন পর্যাপ্ত পরিমাণে তৈরি হয় না। যখন পর্যাপ্ত হিমোগ্লোবিন থাকে না, তখন শরীরের লোহিত রক্তকণিকা সঠিকভাবে কাজ করে না এবং তারা অল্প সময়ের জন্য স্থায়ী হয়।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply