Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » মেহেরপুরের বিশিষ্ট আবৃত্তিশিল্পী, নাট্যাভিনেতা, টিভি ও রেডিওর উপস্থাপক আসলাম শিহিরের চিন্তা, অনুভূতি এবং আচরণ মেহেরপুরের নতুন প্রজন্ম কে প্রভাবিত করেছে (সত্তর পর্ব )




মেহেরপুর জেলার সদর উপজেলা আমঝুপি গ্রামে বিশিষ্ট আবৃত্তিশিল্পী, নাট্যাভিনেতা, টিভি ও রেডিওর উপস্থাপক আসলাম শিহিরে চিন্তা, অনুভূতি এবং আচরণ মেহেরপুরের নতুন প্রজন্ম কে প্রভাবিত করেছে (সত্তর পর্ব ) বাংলাদেশের আবৃত্তিশিল্পী, নাট্যাভিনেতা, টেলিভিশন ও রেডিওর উপস্থাপক . আসলাম হোসেন শিহির। ত্রিশে জানুয়ারি চব্বিশ মঙ্গলবার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। জানাজা শেষে তাকে নিয়ে যাত্রা করা হয় নিজ গ্রাম মেহেরপুর জেলার সদর উপজেলা আমঝুপি গ্রামে। পরদিন সকাল নটায় সেখানে তৃতীয় নামাজে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, আসলাম শিহির থাইরয়েড রোগে ভুগছেন। থাইরয়েড গ্রন্থি ফুলে যাওয়ার কারণে তিনি তীব্র ব্যথা অনুভব করছিলেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) ভর্তি হন। সেখানে নানান পরীক্ষানিরীক্ষার পরে চিকিৎসকরা তার অপারেশনের সিদ্ধান্ত নেন। তবে দুর্ভাগ্যবশত অপারেশন সফল হয়নি। সংক্ষিপ্ত পরিচিতি আসলাম হোসেন শিহিরের জন্ম উনিশ শত পয়ষট্টি সালের দশ আগস্ট। তার মা মরহুমা আনোয়ারা খাতুন এবং বাবা মরহুম আজহার হোসেন। স্ত্রী ফারজানা আফরিন। এক কন্যা এবং এক পুত্র নিয়ে ছিল তার পরিবার। তার সন্তানেরা হলেন— আরিজা আমরিন অরিত্রী (এসএসসি পরীক্ষার্থী, আইডয়িাল স্কুল এন্ড কলেজ, বনশ্রী শাখা) এবং আহমেদ সানভীর শাহির (৬ষ্ঠ শ্রেণী, আইডয়িাল স্কুল এন্ড কলেজ, বনশ্রী শাখা) । পেশাগত জীবনে মো আসলাম হোসেন শিহির ব্যবসা করতেন। ব্যক্তিজীবনে জড়িত ছিলেন রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে। একজন সজ্জন ব্যক্তি হিসেবে তার সুনাম ছিল। কোয়ান্টামের সাথে একাত্মতা মো. আসলাম হোসেন শিহির কোয়ান্টাম মেথড কোর্সের ৩ শত আটাত্তর ব্যাচে অংশ নেন এবং একুশ ব্যাচে রিয়েলাইজেশন সম্পন্ন করেন। তার স্ত্রী ফারজানা আফরিন চার শত ব্যাচের কোয়ান্টাম গ্রাজুয়েট। বঞ্চিতের কল্যাণে আসলাম শিহির কোয়ান্টাম মাটির ব্যাংকসহ বিভিন্ন সেবামূলক খাতে দান করতেন। গ্রন্থনা:অধ্যক্ষ মহসীন আলী আঙ্গুঁর ,সম্পাদক ও প্রকাশক, মুজিবনগর খবর ডট কম,মেহেরপুর।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply