মেহেরপুরের শিল্প-সংস্কৃতি ও ওস্তাদ মীর মোজাফ্ফার আলী -মীর রওশান আলী মনা
---------------------------------------------------- “কথায় বলে দিন যায় কথা থাকে"। একইভাবে মানুষ চলে যায়, কিন্তু রেখে যায় তাঁর অসংখ্য স্মৃতি। সেক্ষেত্রে বিশেষ বিশেষ ব্যক্তি জন্যে উপরোক্ত কথাগুলো বাস্তবেই প্রণিধানযোগ্য। মহান আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন সকল মানুষকেই কথা বলার ক্ষমতা দিয়েছেন। কিন্তু কবি, সাহিত্যিক, লেখকদের লেখা গান গাওয়ার ক্ষমতা দিয়েছেন বিশেষ কয়েকজনকে মাত্র। গান যখন মধুর ভালবাসার মধ্যে দিয়ে মনের কথা মন উজাড় করে বলে, সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্নার কথা যখন বলে, তখনইতো হৃদয়ের তন্ত্রীতে তন্ত্রীতে মিষ্টি-মধুর পরশ বুলায়। মানুষের সুখে-দুখে গান যেমন অগাধ আনন্দ দেয়, তেমনি আবার সংগ্রামী চেতনার গানসমূহ যুগে যুগে সমাজ বদলের হাতিয়ার হয়ে তা ব্যবহারের মধ্যে দিয়ে বিশেষ ভূমিকা রেখে চলেছে। আমাদের মহান মুক্তি, তথা স্বাধীনতা যুদ্ধে পাক হানাদার ও তাদের দোসর বিভিন্ন বাহিনীর বর্বরতার অনেক অনেক স্বাক্ষী বহন করেছে মহান স্বাধীনতার সুতিকাগার ঐতিহাসিক মুজিবনগর তথা এই মেহেরপুর জেলা। ইতিহাসখ্যাত এই মেহেরপুরের সংগীত তথা সংস্কৃতি আকাশের উজ্জ্বলতম নক্ষত্র মরহুম ওস্তাদ মীর মোজাফ্ফার আলী। বললে খুব বেশী বলা হবে না যে ওস্তাদ মীর মোজাফফার আলীর ওস্তাদী যে কেবলমাত্র সংগীত জগতেই সীমাবদ্ধ ছিলো তা কিন্তু নয়। তিনি যেমন ছিলেন সাঙ্গ পাঙ্গ ও শ্রোতা প্রেমিকদের নিয়ে রসিয়ে রসিয়ে গল্প বালায় পটু এবং দিল খোলা হাসি উপহার দিয়ে আসর মাত করতেন। তেমনি মাছ ধরাতেও তৎকালীন বৃহত্তর কুষ্টিয়া জেলায় শ্রেষ্ঠ কয়েকজনের মধ্যে অন্যতম হিসেবে তাঁর সুনাম ছিল। কারিগরী ক্ষেত্রে তাঁর ওস্তাদী ছিল আরও বিশাল পরিসরে। তিনি নিজ হাতে হারমোনিয়াম তৈরী ও মেরামত, যাবতীয় ঘড়ি, গ্রামোফোন, হ্যাচাং লাইট,স্টোভ ইত্যাদি হর সামগ্রী ভালো মতো মেরামত এমন কি হাতুড়ি বাটাল, দা, কাস্তে, ছুরি, হাসুয়া, চিমটে (শন্যা), বন্দুকের স্প্রিং, হ্যামার ইত্যাদি খুবই ভালো বানাতে পারতেন। এতো গেলো মোটামুটি কর্মকারের কাজ।এবার আসি কাঠের কাজে, বন্দুকের বাট থেকে শুরু করে চেয়ার, টেবিল, খাট- পালং আলনা, ড্রেসিং টেবিল ইত্যাদি ইত্যাদি । মাছ ধরার জন্যে তাঁর ছিপের ছড়, বরশী,হুক নিজেই তিনি তৈরি করতেন । আর তাঁর জীবনে ৫/৬ টা হিংস্র বাঘ ও অজস্র বুনো শুকর শিকারের কাহিনী এখনও অনেকের মুখে মুখে এবং গল্পের আসরে কিংবদন্তীর মতো ঘুরে ফিরে আসে। সেই সাথে তাঁর জীবনের পাখী শিকারের কল্পকাহিনীর মতো কথাতো বলার অপেক্ষা রাখে না। যদি ছোট করে বলি তাহলে, বলতে হয় তাঁর ওস্তাদী ছিলো জুতা সেলাই- থেকে চণ্ডীপাঠ পর্যন্ত বলে ফেললে মনে হয় খুব বেশী বলা হাবে না। তাঁরই মুখে শোনা ১৯৩৩ সালে নিজের জন্য প্রথম যে হারমোনিয়াম নিজ হাতে তৈরী করেন, যেটার হ্যান্ডেলে গামছা বেঁধে কাঁধে ঝুলিয়ে আমাদের জতীয় কবি নজরুল ইসলাম কৃষ্ণনগরের রাজপথে দলবল নিয়ে বৃটিশের বিরুদ্ধে ভারত ছাড়ো আন্দোলনে সংগ্রামী চেতনার গান পরিবেশন করে বেড়িয়ছেন, তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ২৭ (সাতাশ) বছর। সে হিসেবে মরহুম ওস্তাদ মীর মোজাফফার আলী ১৯০৬ খৃষ্টাব্দে পশ্চিম বাংলা (অবিভক্ত ভারত) –র নদীয়া জেলা শহর কুষ্ণনগরের কাঠুরিয়া পাড়ায় এক সম্ভ্রান্ত-মুসলিম মীর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মীর তাছির আলী ছিলেন জমিদারী সেরেস্তাদার। মাত্র ছয় বছরের শিশু বয়সে তাঁকে এতিম করে পিতা ইন্তেকাল করেন। পিত-মাতা দুই ছেলে ও এক মেয়ের মধ্যে তিনি ছিলেন সর্বকনিষ্ঠ। পিতাহারা এই শিল্পীর যাবতীয় দায়-দায়িত্ব পড়ে ২২ বছরের বড় ভাই নদীয়া জেলা বোর্ডের উপ-সহকারী- প্রকৌশলী মীর মনসুর আলীর ওপর। পিতৃ বিয়োগের পর পরিবারকে কিছুটা আর্থিক দীনতার মধ্যে পড়তে হয়। এরই মধ্যে শিশু মোজফফার আলী কৃষ্ণনগর সিএমএস হাই স্কুলে লেখাপড়া শুরু করেন। তিনি ছাত্র অবস্থা থেকেই বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের- একনিষ্ঠ ভক্ত ছিলেন। আর্থিক দীনতা সাথে একনিষ্ঠ সংগীত সাধনার কারণে এন্ট্রান্স-এর পরে তাঁর আর লেখাপড়া হয়ে ওঠেনি। সুযোগ পেলেই-সংগীত সাধনার জন্য তিনি পিছু নিতেন নামী-দামী সংগীত সাধকদের। এই শিল্পী বহু- বহুবার বিদ্রোহী কাবি কাজী নজরুল ইসলামের সাহচার্যে এসেছেন এবং সংগীতে তালিম দিয়েছেন। কাজী সাহের এই শিল্পীকে ছোট ভাইয়ের মতো স্নেহ করতেন এবং প্রয়শ: শিল্পী মোজাফ্ফার আলীর কাঠুরিয়া পাড়াস্থ বাড়ীতে অবস্থান করতেন। কবির সাথে বিভিন্ন জলসায় মোজফফার আলী যোগ দিয়েছেন এবং সংগীত পরিবেশন করেছেন। শুধু তাই নয় কবি গোলাম মোস্তফা, শিল্পী আব্বাস উদ্দিন আহমদ, গিরিণ চক্রবর্তী, পঙ্কজ কুমার মল্লিক, আঙ্গুরবালা, কমলা ঝরিয়া, কে, মল্লিক, কমরদাস গুপ্ত (প্রখ্যাত শিল্পী ফিরোজা বেগমর স্বামী) প্রমুখ নামী-দামী সরকার এবং শিল্পীদের সাথেও তিনি বিভিন্ন জলসায় সংগীত পরিবেশন করতেন। মোজাফ্ফার আলী দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ভারতের পশ্চিম বাংলার চব্বিশ পরগনা জেলার ইছাপুরস্থ বৃটিশ রাইফেল ফ্যাক্টরীতে যোগদান করেন। চাকুরীরত অবস্থায় তিনি বিভিন্ন প্রতিকূলতার মাঝেও সাহসিকতার সাথে দায়িত্ব পালন করার স্বীকৃতি স্বরূপ বৃটিশ ফ্যাক্টরী কর্তৃপক্ষ তাঁকে পুরষ্কৃত করেন। আগেই সে কথা বলেছি যে, এই শিল্পী ছিলেন কাজী নজরুল ইসলামের একনিষ্ঠ ভক্ত ও শিষ্য। সে জন্য তিনি নজরুল ইসলামের বিভিন্ন দিক অনুকরণ করার চেষ্টা করতেন। পারিবারিক দিক থেকে সংগীত সাধনায় অসুবিধা হওয়ায় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষে রাইফেল ফ্যাক্টরীর চাকুরীতে ইস্তফা দিয়ে মায়ের নিকট থেকে কয়েক হাজার টাকা নিয়ে স্বাধীনভাবে সংগীত সাধনা এবং ব্যবসা ইত্যাদি অন্যান্য কাজ করার উদ্দেশ্যে কৃষ্ণনগর থেকে বের হয়ে চাপড়া, হৃদয়পুর এবং বর্তমান ঐতিহাসিক মুজিবনগর হয়ে এই পথে ১৯৪৬ খৃষ্টাব্দে তৎকালীন এই মেহেরপুর মহকুমা শহরের হোটেল বাজারে বসতি স্থাপন করেন। পরবর্তীতে হোটেল বাজারেই ‘স্বপন এণ্ড কোং ’(প্রসিদ্ধ জুতা বিক্রেতা) নামে একটা জুতার দোকান খুলে বসেন। প্রথমতঃ সঙ্গীত পাগল এই শিল্পীর ব্যবসায় উদাসীনতার কারণে এবং ইতোমধ্যে ১৯৪৭ খৃষ্টাব্দে দেশ বিভাগের সময় মেহেরপুর মহকুমা শহরে প্রথম আনসার কমান্ডার পদের দায়িত্বে সমাসীন থেকে তিনি সাহসিকতার সাথে আগত শরণার্থীদের খাওয়া ও পুনর্বাসনসহ দেশ গড়ার কাজে নিজেকে নিয়োজিত রাখেন। বলা যায় দিনরাত ২৪ ঘণ্টা। ফলে ২/৩ বছরেই তাঁর ব্যবসা নষ্ট হয়ে যায়। তিনি একজন, ভাল স্যুটার ছিলেন বলে তৎকালীন কুষ্টিয়ার জেলা হাকিম (ডি এম), একটি বৃটিশ দোনলা বন্দুক (জনসন এন্ড নিকলসন) প্রদান করে পুরষ্কৃত করেন। ১৯৪৭ সালে দেশ স্বাধীন হবার পর মেহেরপুরে প্রথম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে ১৫ই আগস্ট ১৯৪৭ তাঁরই নেতৃত্বে তাঁর রচিত গান দিয়ে মেহেরপুর মিউনিসিপ্যালিটির কালাচাঁদ মেমোরিয়াল হলে (বর্তমানে অবলুপ্ত) প্রথম অনুষ্ঠান করা হয়। সেদিন তাঁর রচিত গানে কন্ঠ দিয়েছিলেন এই শিল্পীই হাতে গড়া শিল্পী ফিরোজা বেগম, রেবা খাতুন ও এক শিশু শিল্পী। প্রসঙ্গত-উল্লেখ্য যে, এই মরহুম ওস্তাদ মীর মোজাফফার আলী ব্যতীত তখন মেহেরপুরে তেমন শিল্পী ছিল না। তৎকালীন মেহেরপুর মহকুমার সাংস্কৃতিক দিকের উন্নয়ন খটানোর উদ্দেশ্যে তৎকালীন মহকুমা প্রশাসক (এস.ডিও) সাহের এই ওস্তাদ ব্যক্তিটিকে মেহেরপুর গার্লস স্কুলে (বর্তমানে সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়) সংগীত শিক্ষক পদে চাকুরী প্রদান করেন। মূলতঃ তখন থেকে শিল্পী মেহেরপুরের সংস্কৃতি জগতে একজন সর্বজন স্বীকৃত ওস্তাদ। সঙ্গীত জীবনের দীর্ঘ পথ চলায় বহু শিল্পীকেই তিনি সার্থক শিল্পী হিসেবে গড়ে তুলছেন। তিনি অসংখ্য সঙ্গীত প্রতিযোগিতার অংশগ্রহণ করে কৃতিত্ব ছিনিয়ে এনেছেন। বহু পূর্বেই এই শিল্পীর গান ঢাকা বেতার থেকে প্রচারিত হয়েছে। তাছাড়া গত ১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দ থেকে রাজশাহী বেতারের একজন নিয়মিত নজরুল গীতির শিল্পী হিসেবে নিয়োগ পান এবং প্রতি মাসে ৩/8 টি হিসেবে সুদীর্ঘ ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত প্রোগ্রাম করেন। ১৯৬৯ সালে হিজ মাস্টার্স ভয়েস গ্রামোফোন রেকর্ড কোং লি:, ঢাকা ব্রাঞ্চ তাঁর কন্ঠে নজরুল গীতি রেকর্ড করে যা করাচী থেকে মনোনীত হওয়ায় তিনি দশ বছরের জন্য চুক্তিবদ্ধ হন। নানান প্রতিকূলতা এবং সুদূর মেহেরপুরে অবস্থানের কারণে তিনি এ সুযোগ পরে ধরে রাখতে পারেননি। ওস্তাদ মীর মোজাফ্ফার আলীর বহু শিষ্য-শিষ্যা আজ দেশের নামী দামী শিল্পী। তাদের মধ্যে আন্তর্জতিক খ্যাতি সম্পন্ন শিল্পী ফরিদা পারভীন, সুরাইয়া খলিল (নজরুল সরসুধা-৪ খন্ডের গ্রন্থকার),সুমাইয়া খানম, শেলিনা চৌধুরী, রফিকুল হোসেন বুলবুল, জাহাঙ্গীর কবীর সুরুজ, সবিতা বিশ্বাস, শংকরী চৌধুরী উল্লেখযোগ্য। অনেক আগেই সে কথা বর্ণনা করেছি তা হলো তিনি অনেক কাজের কাজী অর্থাৎ ওস্তাদ। এই শিল্পী তথা সাহসী শিকারীর গৌরবগাঁথা কয়েকটি হিংস বাঘ শিকারের কাহিনী আজও জনগণের মুখে মুখে শুনতে পাওয়া যায়। ১৯৫৯ সালের এক সকালে তিনি মেহেরপুর কাবরস্থান সংলগ্ন পশ্চিমপার্শ্বে জঙ্গলাকীর্ণ গোল ইটভাটায় পরিত্যক্ত গর্তের মধ্যে (বর্তমানে বীর শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের-গণকবর) লুকিয়ে থাকা বিশালাকার ভোরাকাটা একটা বাঘ (সম্ভবত দলছুট রয়েল বেঙ্গল টাইগার) গুলি করে মারেন। কথিত আছে তিনি বাঘটিকে গুলি করলে গুলি খেয়ে রাঘটি শিকারীর উপর ঝাঁপিয়ে পড়লে তিনি বগলে চেপে বাঘটিকে আটক করেন, যদিও গলিবিদ্ধ বাঘের থাবায় তাঁকে ক্ষত বিক্ষত হতে হয়েছিল। তাছাড়া তিনি গাড়াডোব ও হরিরাম জঙ্গলে বাঘ শিকার করেন এবং সর্বশেষ বাঘটি শিকার করেন ১৯৬৩ সালে বারাদী সংলগ্ন সিংহাটী গ্রামের জঙ্গলে। মেহেরপুরের সর্বশ্রদ্ধেয় মরহুম ওস্তাদ মীর মোজাফ্ফার আলী বহু বিষয়ের ওস্তাদ হলেও মূলত: তিনি জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত মেহেরপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমীর একজন সঙ্গীত শিক্ষক হিসেবে সেচ্ছায় নিয়োজিত ছিলেন। ছোট-বড় দেখা-দেখি ছিলনা, সকলের সাথেই সদলাপী- হাস্যোচ্ছল, ধর্মভীরু ও শিশু মনের-অধিকারী এই ওস্তাদ ১৯৯১ খৃষ্টাব্দের ১৮ ই অক্টোবর, শুক্রবার, ০৯ ছেলে মেয়ে বহু নাতী-নাতনীসহ অগণিত গুণগ্রাহী রেখে ৮৬ বছর বয়সে আমাদের মাঝ থেকে চিরবিদায় নিয়েছেন। আমাদের মাঝে তিনি আর নেই বটে কিন্তু তাঁর রেখে যাওয়া অনেক অনেক কীর্তি তাঁকে সমগ্র মেহেরপুরের সংস্কৃতিক জগত তথা মেহেরপুরের, আকাশে-বাতাসে বঁচিয়ে রাখবে অনন্তকাল এবং তাঁকে ও তাঁর কীতিকে নিয়ে যুগ যুগ ধরে অনুপ্রেরণা পারে তারই যোগ্য ভবিষৎ প্রজন্মগণ। -------------------------------------------------------------- মীর রওশান আলী মনা:(জন্ম ৯ জুন ১৯৫৪) কবি,লেখক,সাংস্কৃতিক ও এনজিও ব্যক্তিত্ব,মুক্তিযোদ্ধা.,চারুকলা শিল্পী এবংব্যবসায়ী। তিনি ওস্তাদ মীর মোজাফ্ফার আলীর পুত্র। মীর রওশান আলী মনা:যশোর এলাকার রুরাল রি-কনস্ট্রাকশন ফাউন্ডেশন (আরআরএফ) এর চেয়ারম্যান এবং মেহেরপুরের CDP-এর চেয়ারম্যান। তিনি মেহেরপুর পাবলিক লাইব্রেরির সাবেক লাইবেরিয়ান। তিনি দীর্ঘ ৩৪ বছর মেহেরপুর পাবলিক লাইব্রেরির লাইবেরিয়ান ছিলেন। তিনি জেলা রংতুলি পরিষদের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন। তিনি ছাত্র জীবন থেকেই রং তুলি শিল্পতে একাকার হয়ে আছেন। তিনি ১৯৬৪ সাল থেকে বাণিজ্যিকভাবে রংতুলি জলরং ও পেন্সিল শিল্পের কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি মেহেরপুরের ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক সংগঠন মধুচক্রের অন্যতম কর্ণধর ছিলেন।Slider
দেশ
মেহেরপুর জেলা খবর
মেহেরপুর সদর উপজেলা
গাংনী উপজেলা
মুজিবনগর উপজেলা
ফিচার
খেলা
যাবতীয়
ছবি
ফেসবুকে মুজিবনগর খবর
Mujibnagar Khabor's Admin
We are.., This is a short description in the author block about the author. You edit it by entering text in the "Biographical Info" field in the user admin panel.
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
Labels
- Advertisemen
- Advertisement
- Advertisementvideos
- Arts
- Education
- English News
- English News Featured
- English News lid news
- English News national
- English News news
- English Newsn
- Entertainment
- Featured
- games
- id news
- l
- l national
- li
- lid news
- lid news English News
- lid news others
- media
- national
- others
- pedia
- photos
- politics
- politics English News
- t
- videos
- w
- world
- Zilla News
No comments: