Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » ভয় পাওয়ার পেছনের বিজ্ঞান কী




ভয় পাওয়ার পেছনের বিজ্ঞান কী প্রশ্ন: ভয় পাওয়ার পেছনের বিজ্ঞান কী? মো. আরহাম তাকি, রেডিও কলোনি মডেল স্কুল, সাভার উত্তর: তুমি কখনো ভয় পাও? যখন কোনো আকস্মিক কিছু ঘটে যায়, তখনই ভয় পাও, তা-ই না? বাবাকে ভয় পাও? অথবা স্কুলের কোনো শিক্ষককে? সাধারণত আমাদের অনেকে বাবাকে একটু ভয় পাই। আর মাকে ভয় পাই না। কারণ, বাবা হয়তো একটু গুরুগম্ভীর। মাঝেমধ্যে বকাঝকা করেন। আর মা আমাদের সব সময় আগলে রাখেন। একটু ভুল হলে হেসে শুধরে দেন। তাই মাকে ভয় পাই না। তাহলে বলতে হয়, ভয় পাওয়ার পেছনে একটা যুক্তি আছে। রাগী শিক্ষককে দেখলেই শরীরের মধ্যে একটা তরঙ্গ বয়ে যায়। স্নায়ুতন্ত্র সতর্কসংকেত পাঠায় মস্তিষ্কে। মস্তিষ্ক সঙ্গে সঙ্গে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়। যেন আমরা যেকোনো প্রশ্নের উত্তর দিতে পারি। তাহলে আর শিক্ষকের বকাঝকা খেতে হবে না। সুতরাং ভয় হলো আসলে আসন্ন কোনো বিপদ থেকে নিজেকে বাঁচানোর একটি প্রস্তুতিমূলক পর্ব। ছোটবেলায় আমরা ভূতের গল্প শুনে শিহরিত হই। এমনকি বড় হয়েও আমরা ভূতের গল্প পড়তে ভালোবাসি। যদিও ভূতের কোনো অস্তিত্ব নেই। কিন্তু তা-ও এসব ভয়ের গল্পের প্রতি একটা আকর্ষণ থাকে। এর কারণও সেই একই। ভয়ের কারণে শরীর নিজেকে রক্ষার একটা প্রস্তুতি নেয়। স্নায়ুগুলো সতর্ক থাকে। এটা নিজেকে সাহসী ও যেকোনো প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলায় সক্ষম করে তোলে। *লেখাটি ২০১৭ সালে বিজ্ঞানচিন্তার নভেম্বর সংখ্যায় প্রকাশিত ভয় পেলে পা কাঁপে কেন? উত্তর: ভয় পেলে শুধু পা কাঁপে না, বুকও কাঁপে। হৃৎস্পন্দনের হার বেড়ে যায়। ভয়ের কারণটা যদি এমন হয় যে আমার বিরাট ক্ষতি হয়ে যেতে পারে, তাহলে তো আত্মরক্ষার একটা প্রস্তুতি দরকার। এই প্রস্তুতির ব্যাপারটা প্রায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে হয়। ভয় দুই ধরনের হতে পারে। একটা শারীরিক ক্ষতির ভয়, অন্যটা মানসিক ভয়। প্রথমত, যদি শারীরিক আঘাতের ভয় থাকে, তাহলে সহজ উপায় হলো দৌড়ের প্রস্তুতি। তাই পায়ের পেশিগুলো টান টান হয়। ফলে পায়ে একধরনের কাঁপুনি সৃষ্টি হতে পারে। আর যদি মান–অপমানের ভয় বা ক্লাসে স্যারের বকুনি শোনার ভয় হয়, তাহলে বুক ঢিপঢিপানি শুরু তো হবেই! তবে যদি শারীরিক অসুস্থতা, যেমন হাই ব্লাড প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপ কিংবা হৃদ্‌রোগ প্রভৃতি থাকে, তাহলে হৃৎস্পন্দন বা হার্ট রেট বাড়তে পারে। এর প্রতিকারের জন্য ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। সূত্র: পপুলার সায়েন্সগ্রন্থনা:অধ্যক্ষ মহসীন আলী আঙ্গুঁর ,সম্পাদক ও প্রকাশক, মুজিবনগর খবর ডট কম,মেহেরপুর।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply