Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » গুহা থেকে উদ্ধার হওয়া থাই কিশোরদের প্রথম ভিডিও প্রকাশ




  গুহা থেকে উদ্ধার হওয়া থাই কিশোরদের প্রথম ভিডিও প্রকাশ

থাইল্যান্ডের একটি পাহাড়ের গুহা থেকে নাটকীয়ভাবে উদ্ধার হওয়া ১২ কিশোর ফুটবলার ও তাদের কোচের প্রথম ছবি ও ভিডিও চিত্র প্রকাশিত হয়েছে। ভিডিও ফুটেজে বেশ কয়েকজন কিশোরকে হাসপাতালের বিছানায় মুখে মাস্ক পরিহিত অবস্থায় বসে থাকতে দেখা গেছে। এদের মধ্যে একজন ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে বিজয়সূচক ‘ভি’ চিহ্ন প্রদর্শন করেছে।


এ সময় হাসপাতালের বিশেষ সংরক্ষিত কক্ষের বাইরে জানালার কাঁচ দিয়ে উদ্বিগ্ন স্বজনদেরকে তাদের আদরের সন্তানদের দিকে তাকিয়ে থাকতে দেখো গেছে।

এদিকে, সাম্প্রতিক বিপজ্জনক উদ্ধার অভিযান চালানোর সময় আতঙ্কিত হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করার জন্য এসব কিশোর ও তাদের কোচকে অজ্ঞান করে নেয়া হয়েছিল বলে গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয়েছে।

উদ্ধার অভিযানে অংশগ্রহণকারী ডুবুরিরা বলেছেন, পানির নীচের প্রচণ্ড অন্ধকার ও সরু পথ দিয়ে বের করে আনার সময় কিশোররা যাতে ভয় না পায় সেজন্য প্রতিটি অভিযানের শুরুতে শিশুদেরকে গভীরভাবে অজ্ঞান করে নেয়া হয়েছে।


গুহার ভেতরে অনেক দুর্গম পথ পাড়ি দিয়ে কিশোর ফুটবলারদের বের করে আনা হয়
থাই নৌবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা চাইয়ানান্ত পিরানাংরং বলেছেন, অজ্ঞান করার পর কিশোরদের কেউ কেউ পুরোপুরি ঘুমিয়ে পড়েছিল এবং কেউ কেউ তাদের আঙ্গুল নাড়াচ্ছিল। কিন্তু তাদের শ্বাস-প্রশ্বাস ঠিকমতো চলছিল।

মঙ্গলবার থাইল্যান্ডের পাহাড়ের গুহায় আটকে পড়া কিশোর ফুটবলারদের শেষ দলকে নিরাপদে বের করে আনা হয়। রোববার থেকে শুরু হওয়া তিনদিনের রুদ্ধশ্বাস উদ্ধার অভিযানে সবার শেষে বের করে আনা হয় ২৫ বছর বয়সী কোচকে।


গুহা থেকে বের করে হেলিকপ্টারে উঠানো পর্যন্ত সময়ে উদ্ধার হওয়া কিশোরদের ছাতা দিয়ে ঢেকে রাখা হয় যাতে তাদেরকে দেখা না যায়
উদ্ধার হওয়া কিশোরদের গুহার প্রবেশমুখ থেকে অ্যাম্বুলেন্সে পাশের ফিল্ড হাসপাতালে নিয়ে প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন চিকিৎসকেরা। এরপর তাদেরকে হেলিকপ্টারে চিয়াং রাই শহরের একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।  গুহা থেকে বের করার পর হাসপাতালে পৌঁছে দেয়ার পুরো সময় শিশুদেরকে সাংবাদিকদের ক্যামেরার সামনে প্রদর্শন করা হয়নি।#







«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply