Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » » সানিয়া মির্জা কি আসলেই ভারতের প্রথম মুসলিম নারী ফাইটার পাইলট?




ভারতের উত্তর প্রদেশের মির্জাপুরের বাসিন্দা সানিয়া মির্জা। ছবি : সংগৃহীত ভারতের উত্তর প্রদেশের মির্জাপুরের বাসিন্দা সানিয়া মির্জা। একজন টিভি মেকানিকের মেয়ে সানিয়া মির্জা ন্যাশনাল ডিফেন্স একাডেমি (এনডিএ) পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর থেকেই খবরের শিরোনাম হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার সকালে একাধিক সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, ভারতে প্রথমবারের মতো যুদ্ধবিমানের মুসলিম নারী পাইলট (চালক) হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন সানিয়া মির্জা। যাইহোক, এটি আসলে সত্যি ঘটনা নয়, কারণ ওই সমস্ত প্রতিবেদনগুলোতে ভারতীয় বিমান বাহিনী (আইএএফ) কীভাবে তাদের যুদ্ধবিমানের ফাইটার পাইলট বেছে নেয় সে সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উল্লেখ করা হয়নি। এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে ইন্ডিয়া টুডে। যা ঘটেছে বলে মনে হচ্ছে তা হলো- সানিয়া মির্জাকে ন্যাশনাল ডিফেন্স একাডেমিতে যোগ দেওয়ার জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে এবং তিনি একাডেমির ফাইটার পাইলট স্ট্রিম বেছে নিয়েছেন। আসলে একজন আইএএফ যোদ্ধা হওয়া নির্ভর করবে তার সফলভাবে বেশ কয়েকটি কোর্স সম্পন্ন করার উপর, যা তার এখনো সম্পন্ন করা বাকি আছে। আইএএফ একটি বিবৃতিতে বলেছে, একজন প্রার্থী ভারতীয় বিমান বাহিনীতে পাইলট হিসেবে কমিশন পেতে চার বছর সময় লাগে। আইএএফ আরো জানিয়েছে, উল্লেখিত এই চার বছরে প্রার্থীকে ফ্লাইং শাখার জন্য নির্ধারিত প্রশিক্ষণও শেষ করতে হবে। ‘কোনো প্রার্থী এনডিএ-তে বিমান বাহিনীর ক্যাডেট হিসেবে ফ্লাইং শাখায় যোগদান করলে তাকে অন্য আরো দুটি পরিষেবা থেকে তার সহপাঠিদের সঙ্গে ৩ বছরের সম্মিলিত প্রশিক্ষণ নিতে হবে। এনডিএ-এর লক্ষ্য হলো পরিষেবাগুলোর মধ্যে সন্ধি গড়ে তোলা, তাই এই প্রশিক্ষণ সবার জন্য সাধারণ। এতে পাস করার আগে গত ৬ মাসে এএফ ক্যাডেটদের জন্য ফ্লাইং প্রশিক্ষণের মৌলিক উপাদান রয়েছে,’ বলেন আইএএফ মুখপাত্র। আইএএফ-এর বিবৃতিতে আরো বলা হয়, ‘ধরে নিচ্ছি যে সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা তরুণী ন্যাশনাল ডিফেন্স একাডেমিতে যোগদানের নির্দেশনা পেয়েছেন, কিন্তু এখন থেকে আইএএফ-এ পাইলট হিসেবে কমিশন পেতে তার ৪ বছর সময় লাগবে। এই ৪ বছরে তাকে ফ্লাইং শাখা থেকে মনোনীত প্রশিক্ষণ সফলভাবে শেষ করতে হবে এবং ফাইটার পাইলট হিসেবে নিজেকে তৈরি করার যোগ্যতা প্রমাণ করতে হবে,’ বিবৃতিতে যোগ করা হয়েছে। এদিকে, আইএএফ সানিয়া মির্জার ভবিষ্যতের জন্য তাকে শুভকামনা জানিয়েছে এবং তার স্বপ্ন সত্যি করার আশাদাব ব্যক্ত করেছে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply