Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

সাম্প্রতিক খবর


খেলাধুলা

বিনোদন

ফিচার

mujib

w

যাবতীয় খবর

জিওগ্রাফিক্যাল

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » » মানুষকে ‘জম্বি’ বানিয়ে দিচ্ছে যে মাদক




যুক্তরাষ্ট্রের সড়কগুলোতে মাদকসেবীদের মাতলামি একটি সাধারণ সমস্যা। সমস্যাটি এখন আর মাতলামিতে থেমে নেই। রীতিমতো মৃত্যু পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। দেশটির ফেডারেল প্রতিবেদন বলছে, প্রতি পাঁচ মিনিটে দেশটিতে অন্তত ১ জন মাদকসেবীর মৃত্যু হচ্ছে। তবে সম্প্রতি নতুন করে দেশটির চিকিৎসক এবং নীতি নির্ধারকদের উদ্বিগ্ন করে তুলেছে নতুন এক ধরনে মাদক। নতুন এই মাদকটি আক্ষরিক অর্থেই মানুষের ত্বক গলিয়ে দিয়ে জম্বির মতো করে তুলছে! প্রখ্যাত সাময়িকী টাইম ম্যাগাজিনের খবর, নতুন এই মাদকটির নাম জাইলাজিন। যা অন্য নামে ট্র্যাঙ্ক হিসেবেও পরিচিত। এটি সাধারণত বড় আকারের কোনো প্রাণীকে নির্জীব করার কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে মাদকসেবীরা এটিকে হেরোইনের বদলে নেশার উপকরণ হিসেবে ব্যবহার করা শুরু করেছে। যা এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের বড় বড় শহরগুলোতে ভয় তৈরি করেছে। টাইম ম্যাগাজিনের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, জাইলাজিন সারা দেশের বড় বড় শহরগুলোতে ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়েছে। এর ব্যবহার ক্রমবর্ধমান হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। মাদকটি ত্বকের সংক্রমণ ঘটায়। বিশেষজ্ঞরা জাইলাজিনের দেশব্যাপী এমন বিস্তারকে জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি বলে মনে করছেন। আরও পড়ুন: চলতি বছর যুক্তরাষ্ট্রে রেকর্ড পরিমাণ ফেন্টানিল জব্দ স্কাই নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘ট্র্যাঙ্ক ডোপ’ মূলত পশু চিকিৎসায় ব্যবহৃত জাইলাজিন এবং ড্রাগ ফেন্টানাইলের মিশ্রণ। এই মিশ্রণটি রাস্তায় মাত্র কয়েক ডলারে বিক্রি হয়। মার্কিন জনস্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ এই মাদকের বিস্তার দেখে আতঙ্কিত এবং এটি ব্যবহারকারীর ওপর যে ভয়াবহ প্রভাব ফেলে তা নিয়ে চিন্তিত। স্যাম নামে ২৮ বছর বয়সী এক যুবক জানান, তিনি ১৪ বছর বয়স থেকে এই মাদকটি গ্রহণ করা শুরু করেন। তিনি বলেন, ‘ট্র্যাঙ্ক মূলত মানুষের দেহকে জম্বির মতো করে তোলে।’ স্যাম আরও জানান, মাদকটি গ্রহণ করায় তাকে বেশ কয়েকবার চিকিৎসকের দারস্থ হতে হয়েছে। দ্য নিউইয়র্ক পোস্ট জানিয়েছে, জাইলাজিন অত্যধিক নিদ্রাহীনতা এবং শ্বাসকষ্টের মতো উপসর্গগুলো আরও বাড়িয়ে তোলে। সেইসঙ্গে ব্যবহারকারীর ত্বকে দগদগে ঘা সৃষ্টি করে, যা যেকোনো সময় গুরুতর হয়ে উঠতে পারে এবং দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। হাসপাতালগুলোতে এই ধরনে রোগের চিকিৎসা সাধারণত নেই বললেই চলে। কারণ চিকিৎসকেরা এই ওষুধটিকে কখনোই মানুষের জন্য লিখেন না।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply