Sponsor



Slider

দেশ

মেহেরপুর জেলা খবর

মেহেরপুর সদর উপজেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

যাবতীয়

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » » » দুই সপ্তাহেও নাভালনির মরদেহ পাবে না পরিবার




কারাগারে মারা গেছেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের কট্টর সমালোচক ও বিরোধী নেতা অ্যালেক্সি নাভালনি। মৃত্যুর চারদিন পেরিয়ে গেলেও এখনো তার মরদেহ দেখতে পায়নি নাভালনির পরিবার। এমনকি আগামী দুই সপ্তাহেও নাভালনির মরদেহ হস্তান্তর করা হবে না বলে জানানো হয়েছে তার পরিবারকে। খবর বিবিসির। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের কট্টর সমালোচক ও বিরোধী নেতা অ্যালেক্সি নাভালনি। ছবি: সংগৃহীত নাভালনির একজন প্রতিনিধি জানান, তার মাকে জানানো হয়েছে যে রাসায়নিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য মরদেহ দুই সপ্তাহ রাখা হবে। নাভালনির মরদেহটি কোথায় রাখা হয়েছে সে বিষয়টি এখনও নিশ্চিত করেনি রুশ কর্তৃপক্ষ। সেটি জানতে চাওয়ার সকল চেষ্টাই ব্যহত করে দেয়া হচ্ছে। এদিকে নাভালনির শরীর থেকে ‘বিষের চিহ্ন’ গায়েব করার জন্য ক্রেমলিন মরদেহ লুকিয়ে রেখেছে বলে অভিযোগ করেছেন তার স্ত্রী ইউলিয়া নাভালনায়া। আরও পড়ুন: নাভালনির শরীরে ‘কালশিটে দাগ’ পাওয়া গেছে সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) ইউটিউবে পোস্ট করা এক ভিডিও বার্তায় ইউলিয়া অভিযোগ করে বলেন, ভ্লাদিমির পুতিন আমার স্বামীকে হত্যা করেছে। এছাড়াও কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি তার স্বামীর কাজ এগিয়ে নিয়ে যাওয়া ও নাগরিকদের সহায়তায় ‘স্বাধীন রাশিয়ার’ জন্য লড়াই করার প্রতিশ্রুতি দেন। বলেন, আমি একটি স্বাধীন রাশিয়ায় থাকতে চাই। একটি স্বাধীন রাশিয়া গড়তে চাই। আমি অ্যালেক্সি নাভালনির কাজ চালিয়ে যাব। রাশিয়ার সাইবেরিয়া অঞ্চলের একটি কারাগারে ছিলেন ৪৭ বছর বয়সী নাভালনি। সেখানে তিনি ৩০ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করছিলেন। গত শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) তার মৃত্যু হয় বলে জানায় দেশটির কারা কর্তৃপক্ষ। আরও পড়ুন: পুতিন আমার স্বামীকে হত্যা করেছে: নাভালনির স্ত্রী রাশিয়ায় পুতিনবিরোধী সংবাদমাধ্যম নোভায়া গেজেটকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক প্যারামেডিক বলেছেন, নাভালনির লাশ সালেখার্ড অঞ্চলের একটি হাসপাতালে আনা হয়। সেখানে লাশের মাথা ও বুকে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। যার ফলে কালশিটে দাগ হয়েছে। ওই প্যারামেডিক আরও বলেন, যারা লাশটি নিয়ে এসেছিলেন, তারা বলেছেন, এমন আঘাত খিঁচুনির কারণে হতে পারে। লোকটির খিঁচুনি শুরু হলে তাকে শান্ত রাখার চেষ্টা করা হয়েছিল। এ সময় শরীরে আঘাত লাগে। তার বুকেও আঘাতের দাগ ছিল। এরপর সম্ভবত হৃদ্‌যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে তার মৃত্যু ঘটে।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply