Sponsor



Slider

বিশ্ব

জাতীয়

মেহেরপুর জেলা


গাংনী উপজেলা

মুজিবনগর উপজেলা

ফিচার

খেলা

মেহেরপুর সদর উপজেলা

ছবি

ফেসবুকে মুজিবনগর খবর

» » » কেন এত নো বল করেন জাদেজা?




ভারতের চলমান টেস্ট সিরিজে জাদেজা ১১টি নো-বল করেছেন। এ ছাড়াও তৃতীয় আম্পায়ার প্রতিটি বল পরীক্ষা করা শুরু করার পর থেকে নো-বলের শীর্ষ ১৪ বোলারদের মধ্যে জাদেজাই একমাত্র স্পিনার। তবে টেস্ট ক্রিকেটে জাদেজা এতো নো-বল করেন কেন? ভারতের অলরাউন্ডার রবীন্দ্র জাদেজা। ছবি: ক্রিকইনফো ২০২০-এর মাঝামাঝি সময়ে, আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) থার্ড আম্পায়ারের কাছে সমস্ত ফুট-ফল্ট নো-বলের আবেদন হস্তান্তর করা শুরু করে। ক্রিকেটের এই বিবর্তনের আগে, তৃতীয় আম্পায়াররা শুধুমাত্র আউট হওয়া বলে অথবা আউট না হওয়া বলে ফিল্ডিং পক্ষের আবেদনের প্রেক্ষিতে নো-বল পরীক্ষা করতেন। আরও পড়ুন: আইসিসির মাসসেরার তালিকায় এবার জয়সওয়াল ২০২০ সালের ডিসেম্বর থেকে টেস্ট ক্রিকেটে রবীন্দ্র জাদেজার ফ্রন্ট-ফুট নো-বলের সংখ্যা ৫২টি। এর আগে তিনি মোট ১৮টি নো-বল করেছিলেন, যার মধ্যে ৪টি একাধিকবার বাউন্স করেছিলেন এবং ৭টি তৃতীয় আম্পায়ার দ্বারা শনাক্ত করা হয়েছিল। তবে এটা নিশ্চিত নয় যে বাকি ৭টি বলই প্রকৃতপক্ষে সামনের পায়ের নো-বল ছিল। যাই হোক না কেন, জাদেজা ২০২০ সাল থেকে অসংখ্য নো-বল করছেন। মাঠে কেন নো-বল বলা এত কঠিন এবং তৃতীয় আম্পায়ার কেন প্রয়োজন, জাদেজা হতে পারে এর জ্বলন্ত উদাহরণ। সে যেভাবেই হোক লাইনের দিকে পা ঠেলে দেয়। তার সামনের পা ভাসমান অবস্থায় লাইনের ওপর দিয়ে যায়। তারপর ভাসমান থাকা অবস্থায় এটিকে পিছনে টেনে নেয় এবং পায়ের আঙুল প্রথমে মাটি স্পর্শ করে। আম্পায়ারকে দ্রুত তার গোড়ালি থেকে ভূমি অবধি একটি কাল্পনিক সরল রেখা আঁকতে হয়। তাদের হিসাব করতে হয়, এটি পপিং ক্রিজে পড়েছে কিনা। তবে একটি বিষয় হচ্ছে, জাদেজার বেশির ভাগ নো-বলই শুধুমাত্র রিপ্লেতে ধরা পড়ে। অর্থাৎ জাদেজা ২০২০ সাল থেকেই ওভারস্টেপিং শুরু করেননি। তাহলে একটু কল্পনা করুন, তৃতীয় আম্পায়াররা পরীক্ষা শুরু করার আগে ঠিক কত নো-বল মিস হয়েছিল পায়ের এমন ত্রুটির জন্য? অন্যদিকে, তৃতীয় আম্পায়াররা ২০২০ সালের জুলাই মাসে ইংল্যান্ড এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যে টেস্ট সিরিজে সমস্ত ফুট-ফল্ট বলকে নো-বল কল করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরে কাগিসো রাবাদা এবং বেন স্টোকস সবচেয়ে বেশি ফুট-ফল্ট নো-বল করেছেন। যার সংখ্যা, ৭৭টি। যদিও তারা ফাস্ট বোলার। তবে কোনো স্পিন বোলার অবশ্য জাদেজার (৫২) নো-বলের ধারেকাছেও নেই। মজার বিষয় হচ্ছে, তৃতীয় আম্পায়ার প্রতিটি বল পরীক্ষা করা শুরু করার পর থেকে নো-বলের শীর্ষ ১৪ বোলারদের মধ্যে জাদেজাই একমাত্র স্পিনার। ভারতের টেস্ট অধিনায়ক রোহিত শর্মা ইংল্যান্ডের বিপক্ষে চলমান টেস্ট সিরিজে বলেছিলেন, ‘তিনি এমন একজন ক্রিকেটার যার কাছে মাঠের সবকিছুই স্বাভাবিকভাবে আসে বলে আপাতদৃষ্টিতে মনে হয়। এর অর্থ এই নয় যে তিনি কঠোর পরিশ্রম করেন না। তবে তিনি যেভাবে কাজগুলো করে, বেশিরভাগ সময়ই এটি অন্যান্য ক্রিকেটারদের নিকট খুব ইতিবাচক বলে মনে হয়। তবে এই নো-বলের সমস্যা এড়াতে জাদেজাকে বাড়তি পরিশ্রম করতে হবে।‘ আরও পড়ুন: অস্ট্রেলিয়ার জয়ে বেশি লাভবান ভারত! ভারতের চলমান টেস্ট সিরিজে জাদেজা ১১টি নো-বল করেছেন। সৌভাগ্যবশত, এই নো-বলের কোনোটিই তার নেয়া ১৭টি উইকেটকে প্রভাবিত করেনি।






«
Next
Newer Post
»
Previous
Older Post

No comments:

Leave a Reply